If possible follow it you will be successful:
ONE. Give people more than they expect and do it cheerfully.
TWO. Marry a man/woman you love to talk to. As you get older, their conversational skills will be as important as any other.
THREE. Don't believe all you hear, spend all you have or sleep all you want.
FOUR. When you say, 'I love you,' mean it.
FIVE. When you say, 'I'm sorry,' look the person in the eye..
SIX. Be engaged at least six months before you get married.
SEVEN. Believe in love at first sight.
EIGHT. Never laugh at anyone's dreams. People who don't have dreams don't have much.
NINE. Love deeply and passionately. You might get hurt but it's the only way to live life completely.
TEN.. In disagreements, fight fairly. No name calling.
ELEVEN. Don't judge people by their relatives.
TWELVE. Talk slowly but think quickly.
THIRTEEN! .. When someone asks you a question you don't want to answer, smile and ask, 'Why do you want to know?'
FOURTEEN. Remember that great love and great achievements involve great risk.
FIFTEEN. Say 'bless you' when you hear someone sneeze.
SIXTEEN. When you lose, don't lose the lesson.
SEVENTEEN. Remember the three R's: Respect for self; Respect for others; and Responsibility for all your actions.
EIGHTEEN. Don't let a little dispute injure a great friendship.
NINETEEN. When you realize you've made a mistake, take immediate steps to correct it.
TWENTY. Smile when picking up the phone. The caller will hear it in your voice
TWENTY- ONE. Spend some time alone.
Wednesday, July 22, 2009
Tuesday, July 21, 2009
যে কারনে ছিটকে পরলো কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সুন্দর প্রতিযোগীতা থেকে। ------- সংগ্রিহিত পোষ্ট
ছিটকে পরলো কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সুন্দর প্রতিযোগীতা থেকে। হুজুগে বাংগালীর কল্যানে অনেকদুর এগিয়েছিলো...কিন্তু শেষ মুহুর্তের প্রচারনায় যতো বেশি ভোট পরেছে.....তার চাইতে অনেক কম কন্ফার্মেশন লিংকে ক্লিক পড়েছে .......সুতরাং শেষ মুহুর্তের প্রচারনা খুব একটা কাজে লাগে নাই বললেই চলে। এর উপরে ২৮ জন নির্বাচকের নাম্বার। তারা নিশ্চই সরজমিনে কক্সবাজারে এসেছেন......। কোনো সন্দেহ নাই.....কক্সবাজার বীচ খুব সুন্দর। কিন্তু পর্যটক ধরে রাখার মতো সাফিসিয়েন্ট এনফ্রাস্টার্কচার নাই .....বিশেষ করে কক্সবাজারে এয়ারপোর্ট থাকলেও সেটা আন্তর্জাতিক নয়.....পর্যটকদের সময়ের মুল্য অনেক। ঢাকা-চিটাগাং হয়ে কক্সবাজারে আসাটা অনেক সময় সাপেক্ষ.....ফলে বিদেশী পর্যটকরা অবশ্যই হতাশ হন। এর উপরে বীচ উপযোগী কোনো এডভেন্চার - যেমন প্যারাড্রপ..স্কুবা...সাবমেরিন ইত্যাদি নাই। রাতে নিদেন পক্ষে একটা ভালো সিনেপ্লেক্স নাই...নাই কোনো বিকল্প বিনোদন মুলক ব্যাবস্হা....এমতাবস্হায় কক্সবাজারকে নির্বাচিত করলে পর্যটকদের হতাশার দায় ভার বিচারকদের কাধে গিয়ে পড়তো।
এমতাবস্হায় হতাশ না হয়ে কক্সবাজারের বিনোদনের গ্যাপগুলো পুরন করার জন্য সরকারকে মনোযোগী হতে হবে....তাহলেই বিশ্ব দরবারে কক্সবাজার আর ১০টা পর্যটনস্হানের মতো ঠাই করে নেবে।
বর্তমানে কক্সবাজার বীচের পানি খুবই নোংরা হয়ে আছে.....এই
এমতাবস্হায় হতাশ না হয়ে কক্সবাজারের বিনোদনের গ্যাপগুলো পুরন করার জন্য সরকারকে মনোযোগী হতে হবে....তাহলেই বিশ্ব দরবারে কক্সবাজার আর ১০টা পর্যটনস্হানের মতো ঠাই করে নেবে।
বর্তমানে কক্সবাজার বীচের পানি খুবই নোংরা হয়ে আছে.....এই
Monday, July 20, 2009
Product Anthem
Just imagine if all the big companies start selling Male Contraceptive (i.e. CONDOMS)
Then what will be the Product Anthem……….
Pepsodent: Raat Bhar Dhisum Dhisum !
Colgate: Ye Hai Hamara Suraksha Chakra !
Nokia: Connecting People !
MRF Tyre: Extra Rubber, Extra Mileage !
Moov: Ah Se Ahaa Tak !
Mirinda: Zor Ka Jhatka Dhire Se Lage !
Goodrej Kali Mehendi: Kaato Kholo Aur Lagao !
Sprit: Bujhaye Only Payes, Baki Sob Bakwaas !
Tata Sky: Isko Laga Dala, To Life Zinga Lala… !
New York Life Insurance: Koro Jiada Ka Irada !
Prothom Alo: Bodle Jao, Bodle Dao………
Then what will be the Product Anthem……….
Pepsodent: Raat Bhar Dhisum Dhisum !
Colgate: Ye Hai Hamara Suraksha Chakra !
Nokia: Connecting People !
MRF Tyre: Extra Rubber, Extra Mileage !
Moov: Ah Se Ahaa Tak !
Mirinda: Zor Ka Jhatka Dhire Se Lage !
Goodrej Kali Mehendi: Kaato Kholo Aur Lagao !
Sprit: Bujhaye Only Payes, Baki Sob Bakwaas !
Tata Sky: Isko Laga Dala, To Life Zinga Lala… !
New York Life Insurance: Koro Jiada Ka Irada !
Prothom Alo: Bodle Jao, Bodle Dao………
Saturday, July 18, 2009
পিডিএফ-টু-ওয়ার্ড রুপান্তর
ওয়ার্ড থেকে পিডিএফ এ কনভার্টের জন্য অনেক ফ্রী সফটওয়ার ও অনলাইন ওয়েব আছে যা থেকে সহজেই ওয়ার্ড ফাইলকে পিডিএফ এ রুপান্তর করা যায়। কিন্তু সমস্যা হলো আমাদের যখন অনেক দরকারি পিডিএফ ফাইলকে ওয়ার্ড ফাইলে কনভার্টের প্রয়োজন পরে। এজন্য নেটে খুব একটা সফটওয়ার/ওয়েবসাইট পাওয়া যায় না, এ্যাডোবির যেটা আছে, সেটা অনেক চড়ামূল্যে কিনে ব্যবহার করতে হয়। যা হোক, একটা ওয়েব সাইটে সহজেই দরকারি পিডিএফকে ওয়ার্ডে রুপান্তর করা যায়। সাইটটি হলোঃ www.pdftoword.com তিনটি ধাপে সম্পন্ন করে আপনাকে অনলাইনে কনভার্ট করতে হবে-
১। দরকারি পিডিএফ ফাইল আপলোড করতে হবে পিডিএফ-টু-ওয়ার্ড এর সাইটে।
২। এরপর পিডিএফ কে ডক (ডকুমেন্ট) নাকি আরটিএফ (রিচ টেক্সট ফরম্যাট) এ রুপান্তর করবেন, সেটা সিলেক্ট করতে হবে।
৩। আপনার একটা ইমেইল এ্যাড্রেস দিতে হবে, যে ইমেইল এ্যাড্রেসে আপনার দরকারী ফরম্যাটে রুপান্তর হবার পর আপনাকে পাঠিয়ে দেবে।
সর্বচ্চ দশ মেগাবাইটের একটা পিডিএফ ফাইলকে আপনি ডক/আরটিএফ ফরম্যাটে পরিবর্তন করতে পারবেন। আশা করি কাজে লাগবে সবার।
তথ্যসূত্রঃ দৈনিক প্রথমআলোর আজকের (২রা এপ্রিল'০৯)
১। দরকারি পিডিএফ ফাইল আপলোড করতে হবে পিডিএফ-টু-ওয়ার্ড এর সাইটে।
২। এরপর পিডিএফ কে ডক (ডকুমেন্ট) নাকি আরটিএফ (রিচ টেক্সট ফরম্যাট) এ রুপান্তর করবেন, সেটা সিলেক্ট করতে হবে।
৩। আপনার একটা ইমেইল এ্যাড্রেস দিতে হবে, যে ইমেইল এ্যাড্রেসে আপনার দরকারী ফরম্যাটে রুপান্তর হবার পর আপনাকে পাঠিয়ে দেবে।
সর্বচ্চ দশ মেগাবাইটের একটা পিডিএফ ফাইলকে আপনি ডক/আরটিএফ ফরম্যাটে পরিবর্তন করতে পারবেন। আশা করি কাজে লাগবে সবার।
তথ্যসূত্রঃ দৈনিক প্রথমআলোর আজকের (২রা এপ্রিল'০৯)
বাংলা করে নিন আপনার উইন্ডোজ এক্স পি
নিম্নের ঠিকানা থেকে সফট ওয়ার টি ডাউন করে ইনস্টল করুন।
তারপর রিস্টার্ট দিন
http://download.microsoft.com/download/5/e/9/5e97eb0f-fe2b-42b5-9137-0142568258e6/LIPSetup.msi
তারপর রিস্টার্ট দিন
http://download.microsoft.com/download/5/e/9/5e97eb0f-fe2b-42b5-9137-0142568258e6/LIPSetup.msi
প্রবাসী যারা বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক; তাদের জন্য।।...........(RE)
প্রবাসী বাংলাদেশীদের (NBR) বাংলাদেশের শেয়ার বাজারে পুঁজি বিনিয়োগ করার ব্যাপারে আমি যতটুকু এই বিষয়ে জানি তা শেয়ার করছি;
বাংলাদেশে দুটি ষ্টক এক্সচেঞ্জ মার্কেট আছে। ১) ঢাকা ষ্টক এক্সচেঞ্জ ২) চট্টগ্রাম ষ্টক এক্সচেঞ্জ। এই দুটি এক্সচেঞ্জ থেকে প্রাইমারী শেয়ার(IPO) বাজারে ছাড়া হয়। প্রাথমিক শেয়ার ক্রয়ে জন্য সকল ব্যাক্তিবর্গ বা প্রতিষ্ঠানের নামে অবশ্যই একটি ব্যাংক একাউন্ট ও শেয়ার ব্রোকার হাউজের BO একাউন্ট থাকতে হবে। এবং BO একাউন্ট দ্বারা প্রাথমিক শেয়ার ক্রয়ে আগ্রহীদের নির্দিষ্ট শেয়ার মূল্যের দাম সহ আবেদন করতে হইবে। অতঃপর এক্সচেঞ্জ মার্কেট ঘোষিত নির্দিষ্ট দিন ও সময়ে লটারীর মাধ্যমে বিজয়ীদের কাছে শেয়ার বিক্রয় করা হয়। যারা বিজয়ী হন না তাদের আনুমানিক এক মাসের মধ্যে জমাকৃত সব টাকা ফেরৎ দেয়া হয়। প্রাইমারী শেয়ার অতঃপর বিজয়ীরা ব্রোকার হাউজের মাধ্যমে আবার বিক্রি করতে পারেন অন্য যে কারো কাছে। এবং তখন যে শেয়ারের লেনদেন হয় তাকে সেকেন্ডারী শেয়ার বলা হয়।
যে সমস্ত কোম্পানি পুঁজি সংগ্রহের জন্য বাজারে শেয়ার ছাড়ে তা প্রাইমারী মার্কেটে কোম্পানি নিধারিত মূল্যে ক্রয় করা যায়। প্রাইমারী শেয়ার ক্রয়ের পর তা সেকেন্ডারী মার্কেটে বিক্রয় করিতে গেলে কম্পানি ভেদে সাধারনত ক্ষেত্র বিশেষে বিনিয়োগের কমপক্ষে ১৫০% থেকে ৫০০% মুনাফা সম্ভব হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারো বেশি হয়। উল্লেখ্য প্রাইমারী শেয়ারের বিনিয়োগ বলা যায় সম্পূর্ণ নিরাপদ । কিন্তু নির্ধারিত মূল্যের অধিক মূল্যে সেকেন্ডারী মার্কেটে শেয়ার বিক্রয় হয় বিধায় সেখানে অধিক পরিমাণে রিক্স থাকে।
এখন আসি প্রবাসীদের বিনিয়োগের ব্যাপারে; প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মোট শেয়ারের ১০% এর কোঠা বরাদ্দ থাকে। ধরুন কোন কোম্পানি মোট ১০০ টাকার শেয়ার ছেড়েছে বাজারে। তো এই ১০০ টাকার ১০ টাকার শেয়ার শুধু মাত্র প্রবাসীদের জন্য নির্ধারিত রেখে সকল প্রবাসীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের মধ্যে লটারী করে বিতরন করা হয়। সেই ক্ষেত্রে প্রবাসীদের প্রাইমারী শেয়ার পাবার সম্ভবনা একটু বেশি থাকে। তবে এখানে একটু ট্রিক্সের ব্যাপার আছে। (যদি কেউ এই ব্যাবসা করতে আগ্রহী হোন তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করলে সেই বিষয়ে আলোচনা করা যাবে।)
এখন প্রশ্ন হচ্ছে প্রবাসীরা কি ভাবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে পারবেন? এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অবস্থিত যে কোন ব্যাংকে (যারা FC একাউন্ট খোলে) আপনাকে ফরেন কারেন্সি একাউন্ট ও শেয়ার ব্রোকার এজেন্সিতে BO একাউন্ট খুলতে হবে । এবং যেহেতু আপনি বিদেশে অবস্থান করছেন তাই আপনাকে বাংলাদেশে অবস্থানরত আপনার বিশ্বস্ত পূর্ণ বয়স্ক যে কেউ একজনকে আপনার পক্ষে প্রতিনিধি নিয়োগ করতে হবে। যাকে আপনি আপনার ব্যাংক সহ যাবতীয় শেয়ার সংক্রান্ত কর্মকান্ডের পরিচালনার জন্য নির্দিষ্ট ফরমের মাধ্যমে Power of Attorney প্রদান করবেন।
ফরেন কারেন্সি একাউন্ট অবশ্য ইউ,এস ডলারে খুলবেন এবং খেয়াল রাখবেন যাতে একাউন্টটি কারেন্ট FC একাউন্ট হয়। আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশী মালিকানার ব্যাংক ছাড়া দেশি ব্যাংক গুলোতে FC একাউন্টের জন্য কোন প্রকার ফি নেয়া হয় না। বিদেশি ব্যাংক গুলোর মধ্যে HSBC ও Standard Chartered Bank উল্লেখ যোগ্য। তারা সাধারণত বাৎসরিক ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা ফি নেয়। আবার নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা একাউণ্টে জমা রাখলে তারা আবার ফি নেয় না। বিদেশি ব্যাংক দুটোতে বিশেষ যে সুবিধা আপনি পাবেন তা হলো তারা আপনাকে ATM কার্ড দিবে যেটা দিয়ে আপনি বিদেশে ও দেশে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। যদিও আমি দেশী ব্যাংক গুলোতে একাউন্ট খোলার পক্ষপাতি কোন রকম ফি না থাকার কারণে।
যাই হোক, আপনি যদি বিদেশে অবস্থান করা অবস্থায় একাউণ্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে আপনার পছন্দের ব্যাংক ও ব্রোকার হাউজ থেকে একাউন্ট ওপেনিং সংক্রান্ত সকল ফরম, Power of Attorney ফরম ও আপনার নিযুক্ত ব্যাক্তির ২/৪ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি আনতে হবে।
ফরম সব গুলো পূরণ করা সহ ছবি গুলোর পেছনে আপনার স্বাক্ষর করতে হবে। এখানে উল্লেক্ষ্য যেহেতু আপনি বিদেশে অবস্থান করছেন তাই স্বাক্ষর করার সময় আপনাকে অবশ্যি বাংলাদেশের ১ম শ্রেনীর সরকারী কর্মকতার সামনে করতে হবে। তার মানে বিদেশে একমাত্র বাংলাদেশী কর্মকর্তা পাবেন আপনি বাংলাদেশের দূতাবাস সমূহে। তারা এই ব্যাপারে বেশ অভিজ্ঞ। তাই ফরম সব পূরন করে তা তাদের কাছে নিয়ে গেলেই তারা আপনাকে যথাযথ সাহায্য করবে ইনশাল্লাহ।
ফরম ছাড়া আপনাকে আরো যে সকল কাগজ পত্রের ফটোকপি বাংলাদেশ দূতাবাস দ্বারা Attached করে ফরমের সাথে পাঠাতে হবে তা হলো;
১) আপনার পাসপোর্ট
২) ভিসা
৩) ওয়ার্ক পারমিড
৪) ট্যাক্স পেপার বা পে সিলিপ
৫) যেখানে চাকুরী করছেন সেই কম্পানি থেকে লেটার বা ব্যবসা করলে তার ট্রেড লাইন্সেস
৬) আপনার পাসপোর্ট সাইজ ছবি
এগুলো সহ সব কাগজ পত্র পূরণ করে আপনার নিযুক্ত ব্যাক্তির কাছে ডাকযোগে পাঠিয়ে দিন। উনি প্রথমে আপনার নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য সব কাগজ পত্র নির্দিষ্ট ব্যাংকে জমা দিলে কিছু দিনের ভেতর তাকে আপনার একাউন্ট নম্বর সহ একটি সার্টিফিকেট দিবে। অতঃপর সেই সার্টিফিকেট দিয়ে তাকে ব্রোকার হাউজ়ে আপনার প্রেরিত আবেদন ফরমের মাধ্যমে নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে BO একাউন্ট ওপেন করতে হবে। BO একাউণ্ট হয়ে গেলে আপনার FC একাউন্টে বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়ে দিন। তারপর বাজারে নতুন শেয়ার ছাড়ার সাথে সাথে প্রবাসী কোঠায় যত ইচ্ছা শেয়ারের জন্য আবেদন করতে থাকুন। ব্যাস হয়ে গেল।
মনে রাখবেন একজন ব্যক্তি শুধু মাত্র একটি BO একাউন্ট খুলতে পারবেন এবং এর জন্য বাৎসরিক আনুমানিক ৪০০টাকা ফি সহ শেয়ার বিক্রির সময় নির্দিষ্ট কমিশন দিতে হয়।
বাংলাদেশে দুটি ষ্টক এক্সচেঞ্জ মার্কেট আছে। ১) ঢাকা ষ্টক এক্সচেঞ্জ ২) চট্টগ্রাম ষ্টক এক্সচেঞ্জ। এই দুটি এক্সচেঞ্জ থেকে প্রাইমারী শেয়ার(IPO) বাজারে ছাড়া হয়। প্রাথমিক শেয়ার ক্রয়ে জন্য সকল ব্যাক্তিবর্গ বা প্রতিষ্ঠানের নামে অবশ্যই একটি ব্যাংক একাউন্ট ও শেয়ার ব্রোকার হাউজের BO একাউন্ট থাকতে হবে। এবং BO একাউন্ট দ্বারা প্রাথমিক শেয়ার ক্রয়ে আগ্রহীদের নির্দিষ্ট শেয়ার মূল্যের দাম সহ আবেদন করতে হইবে। অতঃপর এক্সচেঞ্জ মার্কেট ঘোষিত নির্দিষ্ট দিন ও সময়ে লটারীর মাধ্যমে বিজয়ীদের কাছে শেয়ার বিক্রয় করা হয়। যারা বিজয়ী হন না তাদের আনুমানিক এক মাসের মধ্যে জমাকৃত সব টাকা ফেরৎ দেয়া হয়। প্রাইমারী শেয়ার অতঃপর বিজয়ীরা ব্রোকার হাউজের মাধ্যমে আবার বিক্রি করতে পারেন অন্য যে কারো কাছে। এবং তখন যে শেয়ারের লেনদেন হয় তাকে সেকেন্ডারী শেয়ার বলা হয়।
যে সমস্ত কোম্পানি পুঁজি সংগ্রহের জন্য বাজারে শেয়ার ছাড়ে তা প্রাইমারী মার্কেটে কোম্পানি নিধারিত মূল্যে ক্রয় করা যায়। প্রাইমারী শেয়ার ক্রয়ের পর তা সেকেন্ডারী মার্কেটে বিক্রয় করিতে গেলে কম্পানি ভেদে সাধারনত ক্ষেত্র বিশেষে বিনিয়োগের কমপক্ষে ১৫০% থেকে ৫০০% মুনাফা সম্ভব হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারো বেশি হয়। উল্লেখ্য প্রাইমারী শেয়ারের বিনিয়োগ বলা যায় সম্পূর্ণ নিরাপদ । কিন্তু নির্ধারিত মূল্যের অধিক মূল্যে সেকেন্ডারী মার্কেটে শেয়ার বিক্রয় হয় বিধায় সেখানে অধিক পরিমাণে রিক্স থাকে।
এখন আসি প্রবাসীদের বিনিয়োগের ব্যাপারে; প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মোট শেয়ারের ১০% এর কোঠা বরাদ্দ থাকে। ধরুন কোন কোম্পানি মোট ১০০ টাকার শেয়ার ছেড়েছে বাজারে। তো এই ১০০ টাকার ১০ টাকার শেয়ার শুধু মাত্র প্রবাসীদের জন্য নির্ধারিত রেখে সকল প্রবাসীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের মধ্যে লটারী করে বিতরন করা হয়। সেই ক্ষেত্রে প্রবাসীদের প্রাইমারী শেয়ার পাবার সম্ভবনা একটু বেশি থাকে। তবে এখানে একটু ট্রিক্সের ব্যাপার আছে। (যদি কেউ এই ব্যাবসা করতে আগ্রহী হোন তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করলে সেই বিষয়ে আলোচনা করা যাবে।)
এখন প্রশ্ন হচ্ছে প্রবাসীরা কি ভাবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে পারবেন? এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অবস্থিত যে কোন ব্যাংকে (যারা FC একাউন্ট খোলে) আপনাকে ফরেন কারেন্সি একাউন্ট ও শেয়ার ব্রোকার এজেন্সিতে BO একাউন্ট খুলতে হবে । এবং যেহেতু আপনি বিদেশে অবস্থান করছেন তাই আপনাকে বাংলাদেশে অবস্থানরত আপনার বিশ্বস্ত পূর্ণ বয়স্ক যে কেউ একজনকে আপনার পক্ষে প্রতিনিধি নিয়োগ করতে হবে। যাকে আপনি আপনার ব্যাংক সহ যাবতীয় শেয়ার সংক্রান্ত কর্মকান্ডের পরিচালনার জন্য নির্দিষ্ট ফরমের মাধ্যমে Power of Attorney প্রদান করবেন।
ফরেন কারেন্সি একাউন্ট অবশ্য ইউ,এস ডলারে খুলবেন এবং খেয়াল রাখবেন যাতে একাউন্টটি কারেন্ট FC একাউন্ট হয়। আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশী মালিকানার ব্যাংক ছাড়া দেশি ব্যাংক গুলোতে FC একাউন্টের জন্য কোন প্রকার ফি নেয়া হয় না। বিদেশি ব্যাংক গুলোর মধ্যে HSBC ও Standard Chartered Bank উল্লেখ যোগ্য। তারা সাধারণত বাৎসরিক ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা ফি নেয়। আবার নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা একাউণ্টে জমা রাখলে তারা আবার ফি নেয় না। বিদেশি ব্যাংক দুটোতে বিশেষ যে সুবিধা আপনি পাবেন তা হলো তারা আপনাকে ATM কার্ড দিবে যেটা দিয়ে আপনি বিদেশে ও দেশে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। যদিও আমি দেশী ব্যাংক গুলোতে একাউন্ট খোলার পক্ষপাতি কোন রকম ফি না থাকার কারণে।
যাই হোক, আপনি যদি বিদেশে অবস্থান করা অবস্থায় একাউণ্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে আপনার পছন্দের ব্যাংক ও ব্রোকার হাউজ থেকে একাউন্ট ওপেনিং সংক্রান্ত সকল ফরম, Power of Attorney ফরম ও আপনার নিযুক্ত ব্যাক্তির ২/৪ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি আনতে হবে।
ফরম সব গুলো পূরণ করা সহ ছবি গুলোর পেছনে আপনার স্বাক্ষর করতে হবে। এখানে উল্লেক্ষ্য যেহেতু আপনি বিদেশে অবস্থান করছেন তাই স্বাক্ষর করার সময় আপনাকে অবশ্যি বাংলাদেশের ১ম শ্রেনীর সরকারী কর্মকতার সামনে করতে হবে। তার মানে বিদেশে একমাত্র বাংলাদেশী কর্মকর্তা পাবেন আপনি বাংলাদেশের দূতাবাস সমূহে। তারা এই ব্যাপারে বেশ অভিজ্ঞ। তাই ফরম সব পূরন করে তা তাদের কাছে নিয়ে গেলেই তারা আপনাকে যথাযথ সাহায্য করবে ইনশাল্লাহ।
ফরম ছাড়া আপনাকে আরো যে সকল কাগজ পত্রের ফটোকপি বাংলাদেশ দূতাবাস দ্বারা Attached করে ফরমের সাথে পাঠাতে হবে তা হলো;
১) আপনার পাসপোর্ট
২) ভিসা
৩) ওয়ার্ক পারমিড
৪) ট্যাক্স পেপার বা পে সিলিপ
৫) যেখানে চাকুরী করছেন সেই কম্পানি থেকে লেটার বা ব্যবসা করলে তার ট্রেড লাইন্সেস
৬) আপনার পাসপোর্ট সাইজ ছবি
এগুলো সহ সব কাগজ পত্র পূরণ করে আপনার নিযুক্ত ব্যাক্তির কাছে ডাকযোগে পাঠিয়ে দিন। উনি প্রথমে আপনার নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য সব কাগজ পত্র নির্দিষ্ট ব্যাংকে জমা দিলে কিছু দিনের ভেতর তাকে আপনার একাউন্ট নম্বর সহ একটি সার্টিফিকেট দিবে। অতঃপর সেই সার্টিফিকেট দিয়ে তাকে ব্রোকার হাউজ়ে আপনার প্রেরিত আবেদন ফরমের মাধ্যমে নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে BO একাউন্ট ওপেন করতে হবে। BO একাউণ্ট হয়ে গেলে আপনার FC একাউন্টে বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়ে দিন। তারপর বাজারে নতুন শেয়ার ছাড়ার সাথে সাথে প্রবাসী কোঠায় যত ইচ্ছা শেয়ারের জন্য আবেদন করতে থাকুন। ব্যাস হয়ে গেল।
মনে রাখবেন একজন ব্যক্তি শুধু মাত্র একটি BO একাউন্ট খুলতে পারবেন এবং এর জন্য বাৎসরিক আনুমানিক ৪০০টাকা ফি সহ শেয়ার বিক্রির সময় নির্দিষ্ট কমিশন দিতে হয়।
doc/docx ফাইলকে কে .pdf এ কনভার্ট করবেন যেভাবে
অনেক সময় আমরা এম.এস.ওয়ার্ডে তৈরি ডকুমেন্টস ফাইলকে প্রয়োজনে বিভিন্ন কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে থাকি। এসব ফাইলে অনেক সময় অনেক সেনসেটিভ বিষয় থাকে যা একটু চেঞ্জ করলেই পুরো বিষয়টা উলট পালট হয়ে যায়। এ জন্য কোন কোম্পানী যখন কোন ডকুমেন্ট অন্য কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে তখন পি.ডি.এফ ফরমেটে পাঠায়।
আমরা Acrobat Reader এর মাধ্যমে তা করতে পারি। অনেক সময় সফটওয়্যারটি আপনার কাছে নাও থাকতে পারে। তখন আপনি উল্লেখিত পদ্ধতিতে খুব সহজে ওয়ার্ড, এক্সেল কিংবা পাওয়ার পয়েন্টে তৈরীকৃত ফাইলকে পি.ডি.এফ ফরমেটে কনভার্ট করে পাঠাতে পারেন।
প্রথমে www.doc2pdf.net সাইটটি ওপেন করুন। এরপর Choose File থেকে আপনার ফাইলটির লোকেশান দেখিয়ে কনভার্ট ডকুমেন্ট এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের ভেতর আপনার ফাইলটি পি.ডি.এফ ফরমেটে আপনার সামনে ওপেন হবে। এরপর ফাইলটি সেভ করে নিন।
Courtesy: আরিফ ভূঁইয়া,দোয়ালা, ক্যামেরুন
আমরা Acrobat Reader এর মাধ্যমে তা করতে পারি। অনেক সময় সফটওয়্যারটি আপনার কাছে নাও থাকতে পারে। তখন আপনি উল্লেখিত পদ্ধতিতে খুব সহজে ওয়ার্ড, এক্সেল কিংবা পাওয়ার পয়েন্টে তৈরীকৃত ফাইলকে পি.ডি.এফ ফরমেটে কনভার্ট করে পাঠাতে পারেন।
প্রথমে www.doc2pdf.net সাইটটি ওপেন করুন। এরপর Choose File থেকে আপনার ফাইলটির লোকেশান দেখিয়ে কনভার্ট ডকুমেন্ট এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের ভেতর আপনার ফাইলটি পি.ডি.এফ ফরমেটে আপনার সামনে ওপেন হবে। এরপর ফাইলটি সেভ করে নিন।
Courtesy: আরিফ ভূঁইয়া,দোয়ালা, ক্যামেরুন
Subscribe to:
Posts (Atom)