Saturday, October 17, 2009

Guidlines to fill up the return form

http://www.nbr-bd.org/return_form.html

WHEN TO ENTER A STOCK

For a fund manager, primary job is to maximize his fund value while minimizing risk. We also want to maximize profit ...only difference with us and fund manager is risk tolerance and calculation. They follow strategic way to keep risk within its preferance. To many people, risk calculation is very much tough fundamental analysis. some people think the risk is related with company................

above idea is partially true. Real truth is risk is more market specific than stock specific. its actually sensitivity of a stock compared to market. Thus when we think of investment, its high time we should also think about the market condition.

This is the Fund manager checklist before investing..
1. Is economy growing or stable or declining?
2.Is the sector we are thinking about looks promising?
3.What is the true position of the company relative to the industry?

if you are a hardcore TA, u may say........i dont need to know those bullshit. The reality is if you are a welleducated TA, then u will also follow the checklist.

Just the question pattern will be different...

In these case..your checklist is.........

1.Is the market index upward trending or mkt looks promising??
2. What is the sector char saying longterm?
3. What is the individual stock saying??

Its actually the same.........few peoples fights over TA and FA. But actually TA and FA is mixed...FA talks about what and why....and TA says what happened and whats happening and based on that what gonna happen??

Actulayy if someone do not take the pro lead then who is gonna follow ?? So FA ar market maker and TA are follower. FA does take intiative and TA does good timing. Both are best at their target.........and u r really lucky if u can combine them=============

why we talked about so much about market timing and entry??? because market is shaking at the moment....so u should also be watchful before any stock ...it does not matter if its gold mine or diamond mine. Keep in mind you are here to buy gold at silver's price !!! So if u are not confident about market now dont be confident on any stock !!!! i a mean any stock!

COURTESY: SPECULATOR VAI, SB.

Saturday, September 26, 2009

ঘরে বসে বাড়িয়ে নিন দক্ষতা

জাবেদ সুলতান | তারিখ: ২৫-০৯-২০০৯ ১৩:৫০

একটু একটু করেই এগিয়ে নিতে হবে নিজেকে। খুব বেশি কিছু নয় হয়তো; ছোট ছোট দক্ষতা অর্জন করে নিজেকে ঝালাই করে নেওয়া। আর ব্যক্তিগত দক্ষতা বাড়ানোর এমন সাধারণ প্রচেষ্টা সম্ভব ঘরে বসেই; এমনকি অবসরেও। এটি হতে পারে নিজের মধ্যকার কোনো ত্রুটি বা দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা। কিংবা নতুন কোনো কিছু একটা রপ্ত করে ‘পারা’র সীমানাটাকে আরেকটু বাড়িয়ে দেওয়া। দক্ষতা উন্নয়নের এ চেষ্টা হতে পারে একজনের বাচনভঙ্গি থেকে শুরু করে বিশেষায়িত জ্ঞান পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে। চারপাশে চোখ-কান খোলা রেখে ছোট ছোট বদলে যেমন এ ধরনের আত্মোন্নয়ন সম্ভব, তেমনি বই বা পত্রপত্রিকা পড়েও নতুন কোনো কৌশলে নিজেকে দক্ষ করার চেষ্টা করা যেতে পারে। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে এ বিষয়গুলো এখন অনেক সহজ। কম্পিউটার আর ইন্টারনেট থাকলেই শেখার থাকে অনেক কিছু। আর ইন্টারনেটের মতো তথ্যভাণ্ডার ব্যবহারের সুযোগ থাকলে তো দুনিয়াটাই থাকে হাতের মুঠোয়।

আপনিই জানেন আসলে কী দরকার
ঠিক কোন দক্ষতা অর্জন একজনের কতটা দরকার, সেটা তার পক্ষেই ভালো জানা সম্ভব বলে মনে করেন মানবসম্পদ উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ
যিশু তরফদার। যেকোনো উদ্যোগ বা চেষ্টা শুরুর আগে এ বিষয়ে পরিষ্কার হওয়া দরকার বলে মনে করেন তিনি। এর ওপর ভিত্তি করেই নির্ধারণ করতে হবে, কোন দক্ষতাটি দরকার তাঁর। তিনি বলেন, নিজেকে জানার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে নিজের সোয়্যোট (SOWT)—অর্থাত্ শক্তি, সুযোগ, দুর্বলতা, ঝুঁকি (স্ট্রেন্থ, অপরচুনিটি, উইকনেস, থ্রেট) বিশ্লেষণ করা।কোন বিষয়ে দুর্বলতা আছে, সেটি আগে চিহ্নিত করুন। এর উন্নয়নে কাজে লাগান আপনার শক্তিগুলো। আর এগুলো নিয়েই লক্ষ্যটা ঠিক করে ফেলুন নিজের মধ্যে কী দক্ষতার উন্নয়ন ঘটাতে চান আপনি। হতে পারে আপনার বাচনভঙ্গি কিংবা উপস্থাপনায় সামান্য কোনো পরিবর্তন, যা হয়তো প্রাত্যহিক চেষ্টায় বদলে ফেলা সম্ভব। আর নতুন কোনো বিশেষায়িত জ্ঞান বা প্রশিক্ষণ নিতে চাইলে সেটাও ঘরে বসে করা সম্ভব। বইপত্র তো আছেই, ইন্টারনেট হতে পারে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর সহায়ক।

দুনিয়াটাই যখন হাতের মুঠোয়
ব্যক্তিগত দক্ষতার উন্নয়ন আর বিশেষায়িত কোনো প্রশিক্ষণই বলেন, এ যুগে ইন্টারনেটই হতে পারে আপনার পথনির্দেশক। এ বিষয়ে ফিউচার লিডারের প্রধান নির্বাহী কাজী এম আহমেদ বলেন, ইন্টারনেটই এখন সবচেয়ে বড় প্রশিক্ষক। হেন কোনো বিষয় নেই যে বিষয়ে কোনো না কোনো নির্দেশনা আপনি পাবেন না ইন্টারনেট থেকে। তাঁর মতে, গুগল (www.google.com)-এর মতো সার্চ ইঞ্জিন থাকলে দক্ষতা অর্জনের অনেক বিষয়ের শুরু করা সম্ভব নিজে নিজে। তথ্য তো বটেই, যেকোনো জিজ্ঞাসা থাকলে তার উত্তর আছে অ্যানসার ডট কমের (www.answer.com) মতো অসংখ্য সাইটে। যেকোনো বিষয়ে জানতে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ার (www.wikipedia.org) মতো জায়গা। শুধু তথ্য নয়, বিনামূল্যে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ নেওয়ার সুযোগও আছে অনলাইনে। এ ধরনের ভারচুয়াল শ্রেণীকক্ষে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন হাজারো বিষয়ে। আর এ জন্য সঠিক জায়গাটা খুঁজে বের করাও খুব কষ্টের কিছু না; গুগল আছে না!
আপনার পড়াশোনা হয়তো শেষ কিংবা শেষ পর্যায়ে। চাকরি খুঁজছেন। জীবনবৃত্তান্ত তৈরি, আবেদনপত্র (কভার লেটার) লেখা থেকে শুরু করে চাকরির সাক্ষাত্কারের জন্য পরামর্শের মতো বিষয়ে দক্ষতা বাড়াতে আছে অসংখ্য ওয়েবসাইট। এ বিষয়ে বিদেশি পোর্টালের পাশাপাশি বাংলাদেশেও আছে প্রথম আলো জবস (www.prothom-alojobs.com) কিংবা বিডি জবসের (www.bdjobs.com) মতো চাকরির ওয়েবসাইট। একইভাবে সাধারণ জ্ঞান, আইকিউ (www.iqtest.com) থেকে শুরু করে বিষয়ভিত্তিক দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য আছে অসংখ্য সাইট। এমনকি বয়স ও দক্ষতার স্তরভেদে শিক্ষা-উপকরণ বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকে অনলাইনের এসব প্রশিক্ষণ সাইটে। বিষয়ভিত্তিক দক্ষতা অর্জনের জন্যও অনেক পোর্টাল গড়ে উঠছে এখন (www.bbc.co.uk/schools)। অনেক দুর্লভ ও ব্যয়বহুল বইও ইন্টারনেট থেকে এখন বিনামূল্যে সংগ্রহ করা সম্ভব। অনলাইনে ওয়েব ডিজাইনের মতো চাহিদাসম্পন্ন কাজও শেখা যায় নিজে নিজে। এ ধরনের কয়েকটি সাইটের মধ্যে আছে http://docs.python.org/tutoria, www.php.net/tut.php, www.joomlatutorials.com.
আর এত কিছুর সঙ্গে নতুন কিছু জানার জন্য আমাদের সব সময়ের সঙ্গী বই তো আছেই। আছে পত্রপত্রিকা, ম্যাগাজিনসহ নানা প্রকাশনা। রেডিও-টেলিভিশনও হতে পারে আপনার দক্ষতা বৃদ্ধির সহায়ক।

কম্পিউটারে দক্ষতা অপরিহার্য
কম্পিউটার চালানো তো শিখতেই হবে, বাড়াতে হবে কম্পিউটারে বিভিন্ন কাজ করার দক্ষতাও। আজকাল কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারে লেখার গতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিভিন্ন কাজ করলে এটা এমনিতেই হয় হয়তো। তবে সঠিকভাবে টাইপিং চর্চা করার জন্য অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায় এখন। নিজের কম্পিউটার না থাকলেও ঘরে বসে টাইপিং চর্চাটা করা সম্ভব। এ জন্য শুধু একটি অচল বা সচল কিবোর্ড হলেও কাজ চালানো সম্ভব। এমনকি কম্পিউটারের সহায়তায় ইংরেজিসহ বিদেশি ভাষায় দক্ষতা অর্জনও সম্ভব ঘরে বসে। অনলাইনে নানা ওয়েবসাইট (www.powertyping.com www.learnenglish.org.uk www.englishlearning.com www.englishclub.com) তো আছেই, পাশাপাশি বিশেষ সিডি/ডিভিডিও এখন বেশ সহজলভ্য। ইংরেজি কিংবা বাংলা, সঠিক উচ্চারণে কথা বলার মতো দরকারি দক্ষতাও ঘরে বসেই নেওয়া যায় এখন। কম্পিউটারে সাধারণ দক্ষতা থাকলে ঘরে বসেই ওয়েবসাইট বানানো শেখা যায়। এ জন্য আছে অনেক অনলাইন টিউটরিয়াল ও পরামর্শ। এ ছাড়া কম্পিউটারে লেখালেখি, হিসাবনিকাশ, যোগাযোগ, উপস্থাপনা, তথ্যভাণ্ডার তৈরি ও ব্যবহার, শব্দ ও ছবি সম্পাদনার কাজ, প্রকাশনাসহ কম্পিউটারভিত্তিক নানা বিষয়ে দক্ষতা অর্জন এখন সময়ের চাহিদা। তবে এগুলোর মধ্যে কোনটি বেছে নেবেন আপনি, সেটা নির্ভর করবে আপনার ভালো লাগা আর প্রয়োজনের ওপর।

এটা সেটা নিয়েই অনেক কিছু
কত কিছু শেখার আছে! ছোট ছোট নানা বিষয়ে আপনার অবস্থান যাচাই করতে পারেন নিজেই। ইন্টারনেট কিংবা বইপত্র ছাড়াও আপনার আশপাশের লোকজন, এমনকি পরিবার-পরিজনের কাছ থেকেও শেখার আছে অনেক কিছু। রান্না করা, হাতের কাজ, ছবি আঁকা, গান করা ইত্যাদির যেকোনোটিতেই দক্ষতা অর্জন করলে কাজে লাগবে জীবনের কোনো না কোনো সময়ে। তবে মনে রাখতে হবে যে বিষয়ে আপনি দক্ষতা অর্জন করতে চাইছেন, সেটি আপনি কতটা পছন্দ করছেন কিংবা আপনার কাজের সঙ্গে এটা কতটা সম্পর্কযুক্ত, সেটাও একটু ভেবে নেওয়া ভালো। বিভিন্ন সময়, জায়গা আর উপলক্ষভেদে আদবকেতা জানাটাও দক্ষতার অংশ। হাঁটা-চলা, কথা বলা থেকে খাওয়া পর্যন্ত সব কিছুরই একটা আলাদা আদব কেতা আছে।
এ বিষয়ে যিশু তরফদার বলেন, কেউ অবসরে তাঁর পোশাক-পরিচ্ছদ নিয়েও ভাবতে পারেন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভিন্ন ভিন্ন সাজে নিজেকে দেখে, সেখান থেকেও সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব। আর এসব বিষয়ে নিজেই নিজের সমালোচনা করতে হবে। সমস্যা ধরতে পারলে এর সমাধান বের করা কঠিন হবে না কখনোই।
এখনকার দিনে যোগাযোগ দক্ষতাটা একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজেকে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করাটাও যোগাযোগ দক্ষতার অংশ।

চর্চা: মস্তিষ্ক সতেজ রাখুন
মস্তিষ্ক সতেজ রাখতেও কিছু চর্চার প্রয়োজন। চেষ্টা করুন আপনার স্মৃতিশক্তি আরেকটু ঝালাই করে নিতে। এ জন্যও কিছু পন্থা আছে। আপনি আপনার নিয়মিত ও সাধারণ কিছু কাজের তালিকা তৈরি করুন। এই ধরুন বাজারে যাবেন, বাজার থেকে এসে ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে দেবেন। এ দুটি কাজ করার পর অবসর সময়ে একটু ভাবুন তো, বাজারে যাওয়ার সময় কী কী পথে দেখেছিলেন, কার সঙ্গে দেখা হয়েছিল, কী কথা হয়েছিল ইত্যাদি। চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে এসব বিষয় আরও ভালো মনে করতে পারবেন। এটাও মস্তিষ্কের একধরনের চর্চা। আরও মজার কিছু মস্তিষ্কের ব্যায়াম আছে। আপনি ঘরের ভেতরকার সবকিছুতে একবার ভালো করে চোখ বুলিয়ে নিন। এবার চোখ বন্ধ করে ভাবুন কী কী দেখলেন। মনস্থির করুন এখান থেকে দশটা জিনিসকে। চোখ বন্ধ করে এসব জিনিস ট্রেতে ওঠানোর চেষ্টা করুন। কিংবা কাউকে বলুন কিছু জিনিসের জায়গা পরিবর্তন করতে। এ পরিবর্তন ধরতে পারছেন কি? মস্তিষ্কের চর্চার একটা বড় উপাদান হচ্ছে সংখ্যা। মনের মধ্যে সংখ্যা নিয়ে চিন্তা করুন। যেকোনো সংখ্যাই হতে পারে। আপনার সামনে দিয়ে কয়টা গাড়ি গেল কিংবা মনে করার চেষ্টা করুন আপনার পাড়ায় কয়টা বাড়ি আছে—সংখ্যাভিত্তিক এমন নানা কিছু নিয়ে ভাবলেমস্তিষ্কের চর্চা হবে।

সময়ের সঙ্গে থাকুন
কিছু পরিবর্তন আছে, যেগুলোর সঙ্গে তাল মেলাতে না পারলে সত্যিই পিছিয়ে পড়তে হবে আপনাকে। এর মধ্যে আছে প্রযুক্তিগত পরিবর্তন। প্রযুক্তির ব্যবহার জানলেই হবে না, এসব প্রযুক্তির সর্বশেষ অবস্থায় নিজেকে হালনাগাদ রাখুন। মোদ্দা কথা সময়ের সঙ্গে থাকার চেষ্টাটা জোরেশোরেই করতে হবে।

Friday, September 25, 2009

একাউন্টিং বইয়ের বিশাল Collection

আজই ডাউনলোড করুনঃ

Accounting Best Practices 3rd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/a1c18b9a8452/Accounting_Best_Practices_3rd_Edition.pdf.html
Accounting for Managers
Code:
http://kewlshare.com/dl/09004d6e04c0/Accounting_for_Managers.pdf.html
Accounting For Managers - Interpreting Accounting Information For Decision Making
Code:
http://kewlshare.com/dl/86577306e87e/Accounting_For_Managers_-_Interpreting_Accounting_Information_For_Decision_Making.pdf.html
Accounting for Payroll - A Comprehensive Guide
Code:
http://kewlshare.com/dl/17a52b39c188/Accounting_for_Payroll_-_A_Comprehensive_Guide.pdf.html
Auditing Information Systems 2nd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/5aef388abbeb/Auditing_Information_Systems_2nd_Edition.chm.html
Accounting for Non-Accountants
Code:
http://kewlshare.com/dl/457c25dba777/Accounting_Fo_Non-Accountants_6th_Edition.pdf.html
Accounting for Fixed Assets 2nd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/2154e25a7604/Accounting_for_Fixed_Assets_2nd_Edition.pdf.html
Accounting Patterns
Code:
http://kewlshare.com/dl/c97c1a047622/Accounting_Patterns.pdf.html
Accounting Policies and Procedures Manual
Code:
http://kewlshare.com/dl/47c8fcc29e0a/Accounting_Policies_and_Procedures_Manual.pdf.html
Accounting_Demystified
Code:
http://kewlshare.com/dl/b7314330ca32/Accounting_Demystified.rar.html
Accounting Best Practices 5th Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/8d673583f30d/Accounting_Best_Practices_5th_Edition.rar.html
Advances in Accounting Vol. 20
Code:
http://kewlshare.com/dl/2099c61f36ce/Advances_in_Accounting_Vol._20.rar.html
Advances in Accounting Vol. 21
Code:
http://kewlshare.com/dl/28e5b590b6bf/Advances_in_Accounting_Vol._21.rar.html
Advances in Accounting Vol. 22
Code:
http://kewlshare.com/dl/edf4bb3d7c97/Advances_in_Accounting_Vol._22.rar.html
Advances in Accounting Vol. 23
Code:
http://kewlshare.com/dl/85fcf0dfd81e/Advances_in_Accounting_Vol._23.rar.html
Advanced Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/91f391951746/Advanced_Accounting.rar.html
Advances in International Accounting Vol. 14
Code:
http://kewlshare.com/dl/6fd23a62f3f6/Advances_in_International_Accounting_Vol._14.rar.html
Advances in International Accounting Vol. 15
Code:
http://kewlshare.com/dl/0bb6973a14f2/Advances_in_International_Accounting_Vol._15.rar.html
Advances in International Accounting Vol. 16
Code:
http://kewlshare.com/dl/8f99b95ebdc9/Advances_in_International_Accounting_Vol._16.rar.html
Advances in International Accounting Vol. 17
Code:
http://kewlshare.com/dl/aa3c6f6eb26c/Advances_in_International_Accounting_Vol._17.rar.html
Advances in International Accounting Vol. 18
Code:
http://kewlshare.com/dl/24f0cbd46286/Advances_in_International_Accounting_Vol._18.rar.html
Advances in International Accounting Vol. 19
Code:
http://kewlshare.com/dl/5a14719098ca/Advances_in_International_Accounting_Vol._19.rar.html
Advances in Management Accounting Vol. 11
Code:
http://kewlshare.com/dl/3a6031b9adb6/Advances_in_Management_Accounting_Vol._11.rar.html
Advances in Management Accounting Vol. 12
Code:
http://kewlshare.com/dl/fef04c703735/Advances_in_Management_Accounting_Vol._12.rar.html
Advances in Management Accounting Vol. 13
Code:
http://kewlshare.com/dl/ef0eb6b1b732/Advances_in_Management_Accounting_Vol._13.rar.html
Advances in Management Accounting Vol. 14
Code:
http://kewlshare.com/dl/52478aedc541/Advances_in_Management_Accounting_Vol._14.rar.html
Advances in Management Accounting Vol. 15
Code:
http://kewlshare.com/dl/cbadf35c7f04/Advances_in_Management_Accounting_Vol._15.rar.html
Advances in Management Accounting Vol. 16
Code:
http://kewlshare.com/dl/7a925d67faff/Advances_in_Management_Accounting_Vol._16.rar.html
Advances in Quantitative Analysis of Finance and Accounting Vol. 1
Code:
http://kewlshare.com/dl/4a08eb00aabe/Advances_in_Quantitative_Analysis_of_Finance_and_Accounting_Vol._1.rar.html
Behavioral Management Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/16b5a2759bd2/Behavioral_Management_Accounting.rar.html
Bookkeeping and Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/f6bab362f5d8/Bookkeeping_and_Accounting.pdf.html
Complete Idiots Guide To Finance And Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/243f97f97bda/Complete_Idiot_s_Guide_To_Finance_And_Accounting.rar.html
Confession and Bookkeeping - The Religious, Moral, and Rhetorical Roots of Modern Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/921706eb8169/Confession_and_Bookkeeping_-_The_Religious__Moral__and_Rhetorical_Roots_of_Modern_Accounting.rar.html
Dictionary of Accounting 4th Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/9e368cebb530/Dictionary_of_Accounting_4th_Edition.rar.html
Dictionary Of Financial And Business Terms
Code:
http://kewlshare.com/dl/93824703ee3a/Dictionary_Of_Financial_And_Business_Terms.pdf.html
Economics of Accounting Vol. 2 - Performance of Evaulation
Code:
http://kewlshare.com/dl/f55d2746f624/Economics_of_Accounting_Vol._2_-_Performance_of_Evaulation.rar.html
Encyclopedia of Business and Finance Vol. 1
Code:
http://kewlshare.com/dl/a46ad5f85223/Encyclopedia_of_Business_and_Finance_Vol._1.pdf.html
Encyclopedia of Business and Finance Vol. 2
Code:
http://kewlshare.com/dl/6fb0459ae098/Encyclopedia_of_Business_and_Finance_Vol._2.pdf.html
Excel Best Practices for Business
Code:
http://kewlshare.com/dl/f0d9f89e6cce/Excel_Best_Practices_for_Business.pdf.html
Excel Spreadsheets Finance Management Accounting Analysis
Code:
http://kewlshare.com/dl/46f3fabf5202/Excel_Spreadsheets_Finance_Management_Accounting_Analysis.pdf.html
Essays on Accounting Theory in Honour of Joel S. Demski
Code:
http://kewlshare.com/dl/ff1c87fae754/60Essays_on_Accounting_Theory_in_Honour_of_Joel_S._Demski.rar.html
Essential Cost Accounting Terminology
Code:
http://kewlshare.com/dl/f0fb5dc58290/54Essential_Cost_Accounting_Terminology.rar.html
Essentials of Payroll Management and Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/4f9cf79c5f04/9Essentials_of_Payroll_Management_and_Accounting.rar.html
Essays on Accounting Theory in Honour of Joel S. Demski
Code:
http://kewlshare.com/dl/ff1c87fae754/60Essays_on_Accounting_Theory_in_Honour_of_Joel_S._Demski.rar.html
Essential Cost Accounting Terminology
Code:
http://kewlshare.com/dl/f0fb5dc58290/54Essential_Cost_Accounting_Terminology.rar.html
Essentials of Payroll Management and Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/4f9cf79c5f04/9Essentials_of_Payroll_Management_and_Accounting.rar.html
Financial Accounting - Information for Decisions
Code:
http://kewlshare.com/dl/2e03d7816d5f/Financial_Accounting_-_Information_for_Decisions.rar.html
Financial Accounting - Reporting and Analysis 6th Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/17f4b2cc85a4/44Financial_Accounting_-_Reporting_and_Analysis_6th_Edition.rar.html
Financial Accounting - Reporting and Analysis 6th Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/17f4b2cc85a4/44Financial_Accounting_-_Reporting_and_Analysis_6th_Edition.rar.html
Fast Forward MBA in Finance 2nd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/2bdcc71ad7b7/Fast_Forward_MBA_in_Finance_2nd_Edition.pdf.html
Financial Accounting Book 2
Code:
http://kewlshare.com/dl/683d5e189ce2/Financial_Accounting_Book_2.PDF.html
Financial Analysis Tools And Techniques
Code:
http://kewlshare.com/dl/3f55d3440b4f/Financial_Analysis_Tools_And_Techniques.pdf.html
Fundamentals of Corporate Finance 3rd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/eaa34b6c38ae/Fundamentals_of_Corporate_Finance_3rd_Edition.pdf.html
Handbooks of Management Accounting Research Vol. 1
Code:
http://kewlshare.com/dl/6d25bdd8a3c0/Handbooks_of_Management_Accounting_Research_Vol._1.rar.html
Handbooks of Management Accounting Research Vol. 2
Code:
http://kewlshare.com/dl/4aa04ecff9b6/Handbooks_of_Management_Accounting_Research_Vol._2.rar.html
Hospitality Management Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/c0b9f67a408c/Hospitality_Management_Accounting.rar.html
Healthcare Finance - An Introduction to Accounting and Financial Management 3rd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/369f429a39a6/Healthcare_Finance_-
Hidden Financial Risk - Understanding Off-Balance Sheet Accounting
Code:
http://kewlshare.com/dl/ecd59b26b954/Hidden_Financial_Risk_-_Understanding_Off-Balance_Sheet_Accounting.pdf.html
Interpretation and Application of International Accounting Standards 2003
Code:
http://kewlshare.com/dl/f2a98dac5c2e/Interpretation_and_Application_of_International_Accounting_Standards_2003.chm.html
Intermediate Accounting 2nd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/e62a4a936026/Intermediate_Accounting_2nd_Edition.rar.html
International Finance and Accounting Handbook 3rd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/8af25de157a0/International_Finance_and_Accounting_Handbook_3rd_Edition.rar.html
Inventory Accounting - A Comprehensive Guide
Code:
http://kewlshare.com/dl/ea0f8eafc72d/Inventory_Accounting_-_A_Comprehensive_Guide.rar.html
Managerial Accounting 2nd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/0035a5a18ba0/Managerial_Accounting_2nd_Edition.rar.html
Managing The Audit Function 3rd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/4c5d23909bd9/Managing_The_Audit_Function_3rd_Edition.chm.html
MBA In A Day
Code:
http://kewlshare.com/dl/2b328a148fc3/MBA_In_A_Day.pdf.html
Management Accounting - Control Scales Handbook
Code:
http://kewlshare.com/dl/8ada4189e5cf/Management_Accounting___Control_Scales_Handbook.rar.html
Management Accounting Best Practices
Code:
http://kewlshare.com/dl/009d11017489/Management_Accounting_Best_Practices.rar.html
Network Management - Accounting and Performance Strategies
Code:
http://kewlshare.com/dl/08829827dc77/Network_Management_-_Accounting_and_Performance_Strategies.rar.html
Productivity Press Practical Lean Accounting A Proven System for Measuring and Managing the Lean Enterprise 2004
Code:
http://kewlshare.com/dl/baf0f2483a78/Productivity_Press_Practical_Lean_Accounting_A_Proven_System_for_Measuring_and_Managing_the_Lean_Ent.html
Process Improvement For Effective Budgeting And Financial Reporting
Code:
http://kewlshare.com/dl/d5d62fc4b5b4/Process_Improvement_For_Effective_Budgeting_And_Financial_Reporting.pdf.html
Simply Accounting Accounting Manual
Code:
http://kewlshare.com/dl/2d4b19c36be1/Simply_Accounting_Accounting_Manual.rar.html
Summary of Australian Accounting Standards
Code:
http://kewlshare.com/dl/2c7bf7d781cd/Summary_of_Australian_Accounting_Standards.rar.html
The Personal Finance Calculator
Code:
http://kewlshare.com/dl/d458924fbe13/The_Personal_Finance_Calculator.pdf.html
The Portable MBA in Finance and Accounting 3rd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/7852342f4930/The_Portable_MBA_in_Finance_and_Accounting_3rd_Edition.pdf.html
The Vest Pocket Guide to Information Technology 2nd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/8f8a9f3905d1/The_Vest_Pocket_Guide_to_Information_Technology_2nd_Edition.pdf.html
Theory and Problems of Managerial Accounting 2nd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/3907cd97d0a7/Theory_and_Problems_of_Managerial_Accounting_2nd_Edition.rar.html
Wiley CPA Examination Review Vol. 1 - Outlines and Study Guides, 31st Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/f75fc2aa10e9/Wiley_CPA_Examination_Review_Vol._1_-_Outlines_and_Study_Guides__31st_Edition.rar.html
Wiley CPA Examination Review Vol. 2 - Problems and Solutions 31st Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/842a800d2f8a/Wiley_CPA_Examination_Review_Vol._2_-_Problems_and_Solutions_31st_Edition.rar.html
You Can Pass the CPA Exam Get Motivated 2nd Edition
Code:
http://kewlshare.com/dl/d20e78545fb0/You_Can_Pass_the_CPA_Exam_Get_Motivated_2nd_Edition.pdf.html
How to Read Financial Report
Code:
http://kewlshare.com/dl/a7eaab6ebc4b/howtoreadfinreport.pdf.html

Kawser vai's post regarding TA lerning

TA is not so hard what people think......And actually TA can be learned within short time.....But the main thing is faith on it and implementation....And TA means not that AFL....Only chart analyzer can be one of the best TA.....A good AFL just keep your job up.......Maximum people can't keep faith on it......But if you are a good TA,and you know some value investing then you are king of market......

Just dig with the following topics:

Pattern: It is one of the best instrument in stock market.......And only pattern can make huge profit.......The most powerful pattern is cup with handle and for dse it is W pattern...check it with Prime finance, bd finance last move.........

Support and Resistance lines: The most important thing how resistance becomes new support and support becomes new resistance........

Fibonacci levels: It will help you know how much market will correct and when to enter......Fibo nacci resistances should be dug.......

Moving averages: They are the key of my trading system....

Bollinger Bands: This will help you how much a stock will fall and with RSI BB can alone be a trading system......

Divergence: For exit use it.....I use it as my exit and I got it is the best way to exit............
RSI: just a helper whether a stock oversold or over bought........

When all these things are in your head, and you know that TA is right(TA is always right) then you can succeed and be king of any market of the world....TA is all time perfect.........when you will learn it bad way or the teacher of your TA is himself confused then you will be also a bad student of TA............

You don't need a high grade AFL ........Your head is the most powerful AFL when you have a good knowledge about TA...........And many think that coding is a part of TA......It is totally another topics....Coding er shathe TA er kono relation nai..........

N.B.- This advice given by TA great Kawser vai in our beloved forum.....

Tuesday, September 15, 2009

ব্যাপক মজার একটি কৌতুক

একটি স্কুলের ক্লাসে নুতন শিক্ষিকা এসেছেন। প্রথমে তিনি সবার সাথে পরিচিত হতে চাইলেন। বললেন, তোমরা সবার তোমাদের নাম, রোল নং আর শখ বলে যাও একে একে..

১ ম ছাত্র : ম্যাডাম আমার রোল নং ১৩, নাম : বেলায়েত, আমার শখ : শাপলা দেখা।
শিক্ষিকা : বাহ, ভালো বেশ ভালো। শাপলা দেখা বেশ সুন্দর একটা শখ।

২ য় ছাত্র : ম্যাডাম আমার রোল নং ৭, নাম : আরিফ, আমার শখ : শাপলা দেখা।
শিক্ষিকা : বেশ, বেশ। দুজনের শখ এক রকম হতেই পারে। এবার এই যে ছেলে তুমি বলো।

৩ য় ছাত্র : ম্যাডাম আমার রোল নং ১৭, নাম : জয়নাল , আমার শখ : শাপলা দেখা।

শিক্ষিকা এবার ক্ষেপে উঠলেন। বরলেন- তোমরা ছেলেরা আমার সাথে ফাজলামি করছো। সবার শখ শাপলা দেখা হয় কি করে? তোমরা চুপ করো। এবার দেখি মেয়েদের থেকে বলা শুরু করো।

এবার ক্লাসের সবচে সুন্দরী মেয়েটা উঠে দাড়ালো। বললো : ম্যাডাম আমার রোল নং ১ আর আমার নাম 'শাপলা'

Sunday, August 30, 2009

3D QUARAN

An Excellent interactive collection of Quran which you can keep in your archive. Just click on the link below and explore the Quran ....

http://www.quranflash.com/en/index.html#


Hope this helps many who wants to recite Quran but don't get it in time.




COLLECTED FROM SB FORUM BY TITAS BHAI. THANK TO HIM......

Sunday, August 23, 2009

LifeLine of Rasulullah (S:)


Thanks to Ahmed Zakaria who mail me this.....

Wednesday, August 19, 2009

Youtube থেকে আপনার পছন্দের ফাইল Download করবেন কিভাবে?

আমি যতদূর জানি Youtube থেকে সব ধরনের Video file download করা যায়না। শুধুমাত্র যেসব ফাইল Authenticate করা আছে অর্থাত File-এর against-এ download permission দেয়া আছে সেগুলোই করা যাবে। Authenticate Video File install করার জন্য এখন আপনি নীচের দুটি ধাপ follow করুনঃ

ধাপ ১

1. আপনার PC-র web browser থেকে Youtube-এ যান (www.youtube.com).
2. আপনি যে Video file download করতে চান সেটি open করুন। যদি আপনি কোন পছন্দের Video file download (Shahrukh khan এর Hindi Movie Song) করতে চান তো কি করবেন? Youtube-এর Search box-এ Shahrukh Khan type করুন এবং ডান পাশে Video select করে Search-এ click করুন।
3. নতুন Window আসবে। এখানে Shahrukh Khan এর Video File এর Icon দেখতে পাবেন। এখন Vedio File Icon এর উপর click করুন, File টি open হবে। এখান থেকে আপনি আপনার Favorite Song খোজতে পারবেন। কারণ Video Icon এর উপর click করলেই নতুন Window আসবে এবং Related Video File প্রদর্শন করবে।
4. পছন্দের Video File Open করার পর URL/Address থেকে Right Button এ click করে Link টি Copy করে নিন।
ধাপ ২

1. আপনার PC-র Browser থেকে www.keepvid.com টাইপ করে নতুন Window open করুন।
2. Youtube থেকে Copy করা Link টি URL বক্স এ Pest করুন এবং ডানপাশে Download লেখার উপর Click করুন।
3. এখন আপনার Pest করা Link টি নীচে উল্লেখিত Download Links এর under এ প্রদর্শন করবে। এখানে দু প্রকার Download অপশন পাবেন। প্রথম অপশন থেকে Load করলে শুধুমাত্র FLV Player এ open হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে FLV Player install করতে হবে। দ্বিতীয় অপশন থেকে MP4 formet- এ install করা যাবে।
আপনি যে অপশন এ Video file download করতে চান সেটার উপর কার্সর নিয়ে Right Button এ Click করে Save terget as a গিয়ে আপনার PC তে Location দেখিয়ে দিন। Save এ Click করুন। তারপর? তারপর অপেক্ষার পালা ....

: Converter Install করে ইচ্ছেমতো আপনার Download করা Video File টি বিভিন্ন Formet-এ Convert করতে পারবেন। www.keepvid.com থেকেই FLV Player ও Converter Download করা যাবে। (Shahrukh Khan কে ভাল লাগে তাই তার নামটাই ব্যবহার করা হয়েছে)

Friday, August 7, 2009

অনেকেরই স্বপ্ন ব্যাংকিং পেশা

মশিউর রহমান বর্তমানে চাকরি করছেন একটি বেসরকারি ব্যাংকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ এবং এমবিএ করে পরীক্ষা দেন বিভিন্ন সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকে। শেষ পর্যন্ত চুড়ান্তভাবে টিকে যান একটি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে এবং বেসরকারি ব্যাংকে। কিন্তু যোগ দিয়েছেন ব্যাংকেই।
শুধু মশিউর রহমান নন, তাঁর মতো অনেকেরই পছন্দ আজ ব্যাংকিং পেশা। এ বিষয়ে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আলী বলেন, ‘মুক্তবাজার অর্থনীতির ফলে দেশে বাণিজ্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে গড়ে উঠছে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক ব্যাংকব্যবস্থা।’ তাঁর মতে, ব্যাংকগুলো এভাবে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার পাশাপাশি সৃষ্টি করেছে কর্মসংস্থানের।
পেশা হিসেবে কেমন: বর্তমানে দেশে মোট ৪৮টি ব্যাংক ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে। এর মধ্যে চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত, পাঁচটি বিশেষায়িত, নয়টি বিদেশি এবং ৩০টি বেসরকারি ব্যাংক। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর সংখ্যা ও শাখা, কার্যক্রম বৃদ্ধি, উন্নত গ্রাহকসেবা ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করছে বলে এখানে ক্যারিয়ার গড়ার ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. নাজিমউদ্দৌলা জানান, ক্যারিয়ার হিসেবে ব্যাংকিং পেশা চমৎকার। একজন মেধাবী ব্যাংকার অতি অল্প সময়ে আর্থিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন। এ ছাড়া চাকরির নিরাপত্তা ও সামাজিক মর্যাদা তো আছেই।
কাজের ক্ষেত্রগুলো: দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় ব্যাংকগুলো তাদের কর্মসুচি চালাতে খুলছে নতুন শাখা। সেই সঙ্গে খোলা হচ্ছে বিভিন্ন বিভাগ। মুহাম্মদ আলী বলেন, ‘ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি আধুনিক ধারার ব্যাংকে সাধারণত বিনিয়োগ, করপোরেট ব্যাংকিং, প্রশাসন ও তদারকি, বিপণন জনসংযোগ ইত্যাদি বিভাগ থাকে। বিভাগ পরিচালনার জন্য থাকেন একজন বিভাগীয় প্রধান। কার্যক্রমের সঙ্গে বিভাগের কাজ যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে লোকের চাহিদাও।
যোগদান ও পদোন্নতি: ব্যাংকগুলো প্রথম সারির কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য সাধারণত ব্যবস্থাপনা শিক্ষানবিশ কর্মকর্তা (এমটিও) প্রবেশনারি অফিসার (পিও), শিক্ষানবিশ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা (টিএসও) বা ট্রেইনি অফিসার (টিও) পদে আবেদন আহ্বান করা হয়। তবে কোনো কোনো ব্যাংক আবার জুনিয়র অফিসার, অফিসার ইত্যাদি পদে নিয়োগ প্রদান করে থাকে। শিক্ষানবিশকাল শেষে এমটিওকে ফার্স্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার, পিওকে এক্সিকিউটিভ অফিসার এবং টিএসওকে সিনিয়র অফিসার এবং টিওকে অফিসার হিসেবে স্থায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এ ছাড়া মেধা, যোগ্যতা ও দক্ষতার বলে একজন প্রথম সারির কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে এভিপি, ভিপি হয়ে পর্যায়ক্রমে পদোন্নতি পেয়ে তিনি উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) এমনকি ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পর্যন্ত হতে পারেন। নির্দিষ্ট মেয়াদ পেরোলে কর্মকর্তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, চাকরির মেয়াদ, পেশাগত দক্ষতা, ব্যাংকিং জ্ঞান বিবেচনা করে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
বেতন-ভাতাদি: বেসরকারি ব্যাংকগুলো তাদের কর্মকর্তাদের চাকরি শুরুর দিকে ১২ হাজার থেকে ১৮ হাজার টাকা বেতন দিয়ে থাকে। জ্যেষ্ঠ নির্বাহী স্তরে অর্থাৎ অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট থেকে ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টরদের বেতনক্রম প্রায় ৬০ হাজার থেকে প্রায় এক লাখ ৮০ হাজার টাকা হয়ে থাকে।
নিয়োগ-প্রক্রিয়া: রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করে ব্যাংকার্স রিক্রুটমেন্ট কমিটি। এ ছাড়া অন্য ব্যাংকগুলো যাবতীয় নিয়োগ সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক পরিচালিত হয়। শিক্ষানবিশ কর্মী নিয়োগের জন্য পত্রপত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে ব্যাংকগুলো। অপরদিকে অভিজ্ঞ, দক্ষ কর্মী নিয়োগের জন্য বিভিন্ন উৎস থেকে সিভি সংগ্রহ করা হয়। প্রাথমিক বাছাইয়ের পর সরাসরি মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বিবেচনা করে বিভিন্ন পদে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়
পরীক্ষা পদ্ধতি ও প্রশ্নের ধরন: শিক্ষানবিশ কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে লিখিত ও মৌখিক দুই ধরনের পরীক্ষা হয়। লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন। সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোর নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে কিছুটা ভিন্নতা আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট (আইবিএ), বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) মাধ্যমে লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়। ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বাংলায় বা ইংরেজিতেও হতে পারে। পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান, মানসিক যুক্তি প্রভৃতি বিষয় থেকে প্রশ্ন হয়। পরীক্ষা শুধু মাল্টিপল চয়েজ কোশ্চেন (এমসিকিউ) অথবা এমসিকিউ এবং সহজ রচনামূলক প্রশ্ন মিলেও হতে পারে।
পড়াশোনা ও যোগ্যতা: ব্যাংকগুলো বর্তমানে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেয়। সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতা হিসেবে এমবিএ, এমবিএম, বাণিজ্যিক বিষয়ে স্মাতকোত্তর, অর্থনীতি, ইংরেজি, পরিসংখ্যান বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। সাধারণত ব্যাংকে নিয়োগের ক্ষেত্রে আগ্রহীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা দ্বিতীয় শ্রেণী চাওয়া হয়। আবার কিছু ব্যাংকে সব পর্যায়েই প্রথম শ্রেণী চায়। এ ছাড়া ইংরেজিতে দক্ষতা ও কম্পিউটার জানা থাকতে হবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্মাতকোত্তর ডিগ্রিধারীদের আবেদন চাওয়া হলে স্মাতক ডিগ্রিধারীরাও অনেক ক্ষেত্রে আবেদন করতে পারেন।
সার্বিক মূল্যায়নে ব্যাংকিং পেশা একটি চমৎকার পেশা। এ পেশায় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি নিজেদের জীবনযাত্রার মান, সামাজিক মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়। এসব কারণে ব্যাংকিং ক্যারিয়ার এখন অনেক মেধাবীর স্বপ্ন। তবে সেই স্বপ্ন পূরণে দরকার প্রতিযোগিতামূলক প্রস্তুতি ও চেষ্টা।

সাইদ আরমান

আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে লাভজনক বিনিয়োগ

বিশ্বায়নের যুগে ব্যবসা-বাণিজ্য আর ছোটখাটো অবস্থানে সীমাবদ্ধ নেই। অভ্যন্তরীণ গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য বেচাকেনায় প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এই প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে নেই বাংলাদেশিরাও। বাংলাদেশে অনেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যারা নানা ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি করে থাকে। এ সম্পর্কে এসকে+এফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম ফারুক বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে ওষুধ রপ্তানি করে আসছি। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ করা। শুধু ওষুধের ক্ষেত্রে বিষয়টি প্রযোজ্য নয়, যেকোনো পণ্যের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মান নিয়ন্ত্রণ হলো পণ্য রপ্তানির পূর্বশর্ত।’ তিনি আরও বলেন, পণ্য যাতে ব্যবহারকারীর ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে, সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। ওষুধ ছাড়াও বাংলাদেশে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ব্যাপক সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। মান নিয়ন্ত্রণ ও দামের দিক থেকে বাংলাদেশি পণ্য আন্তর্জাতিক বাজারে জায়গা করে নিয়েছে।
তাই এ খাতে বিনিয়োগ করে আমদানি-রপ্তানির ব্যবসায় যোগ দিতে পারেন আপনিও।

সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র
আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি কিছু কিছু পণ্যের চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশেও বৈদেশিক পণ্যের চাহিদা ও ঘাটতি থাকায় আমদানি-রপ্তানি খাতে অনেক সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। কথিকা ট্রেড এজেন্সির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুশফিকুল আলম বলেন, ‘পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের এ প্রতিষ্ঠান দেশের অন্যতম। আগে আমরা বিভিন্ন ধরনের পণ্য যেমন−হস্তশিল্প, চামড়াজাত দ্রব্য, পোশাকশিল্প, অডিও সিডি, পোলট্রি খাদ্যসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্যসামগ্রী আমদানি-রপ্তানি করেছি। কিন্তু বর্তমানে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অন্যান্য পণ্যের চেয়ে পাটজাত পণ্যের কদর বেড়েছে। তাই পাটজাত পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমরা জোর দিয়েছি।’
আমদানি-রপ্তানি একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র−জানালেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য কর্মকর্তা রহিমা আক্তার। প্রতিনিয়ত এ খাতে আগ্রহী মানুষের সংখ্যা বাড়ছে এবং রকমারি পণ্যসামগ্রী রপ্তানির আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের পণ্য উন্নয়ন বিভাগ নতুন নতুন পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে রপ্তানিকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে পরামর্শ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া আমাদের এখানে নতুনদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে গ্রন্থাগারের সুবিধা উল্লেখযোগ্য। গ্রন্থাগারে বিভিন্ন ধরনের আমদানি-রপ্তানিবিষয়ক পত্রিকা, বই এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে। যে কেউ ইচ্ছা করলে এখানে এসে আমদানি-রপ্তানিবিষয়ক যাবতীয় বিষয় যেমন−বিশ্বের কোন কোন দেশে কী ধরনের পণ্যের চাহিদা রয়েছে এবং বিশ্বের সামগ্রিক মানচিত্র তুলে ধরার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখছে। আমাদের মেলা বিভাগ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মেলার আয়োজন করে থাকে। যে কেউ ওই মেলায় অংশ নিতে চাইলে তথ্য বিভাগ তাদের সহযোগিতা করে থাকে। এ ছাড়া আমাদের এখানে আগ্রহীদের জন্য প্রশিক্ষণ ও সেমিনারের ব্যবস্থা রয়েছে এবং একটি আমদানি-রপ্তানিবিষয়ক তহবিল রয়েছে। এ তহবিল থেকে বিভিন্ন রপ্তানিকারী প্রতিষ্ঠানকে আর্থিক সহাযোগিতা করা হয়।’

কীভাবে শুরু করবেন
এ ব্যবসায় যে কেউ সহজে বিনিয়োগ করতে পারেন। প্রথমত, থাকতে হবে সরকারি অনুমোদন এবং একটি স্থায়ী প্রতিষ্ঠান−জানালেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর প্রশাসনিক সহকারী জাকির আহমেদ। তিনি বলেন, একটি নির্দিষ্ট বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হলে সর্বপ্রথম থাকতে হবে ট্রেড লাইসেন্স এবং আমদানি ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদ (আইআরসি) এবং (ইআরসি)। ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে সিটি করপোরেশন থেকে, আইআরসি এবং ইআরসি সনদ নিতে হবে প্রধান আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তর থেকে। এ ছাড়া পণ্যের ধরন অনুযায়ী প্রাতিষ্ঠানিক সনদ অথবা চেম্বার অব কমার্সের অনুমোদন থাকতে হবে। তারপর পণ্য রপ্তানির সময় বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলভিত্তিক কিছু অনুমোদন থাকাটা অনেক জরুরি। সেগুলো হলো সার্কভুক্ত দেশের ক্ষেত্রে সাপটা ও সাফটা সনদ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ক্ষেত্রে জিএসটিপি সনদ ও সিও সনদ এবং কোরিয়ার জন্য কেপিটি সনদ উল্লেখযোগ্য।

ব্যাংকের কার্যাবলি
আমদানি-রপ্তানি ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে হলে ব্যাংকের হিসাব খোলা একটি প্রাথমিক কাজ। ব্যাংক হিসাব খুলতে ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হবে। ব্যাংক সচ্ছলতার পরিচয়স্বরূপ একটি সনদ দেবে, যা এই ব্যবসায় স্বীকৃতির বিষয়টি গুরুত্ব পাবে। বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে আমদানি-রপ্তানিকারীরা বিনিয়োগের জন্য ঋণ পেয়ে থাকেন। ঋণপ্রাপ্তির বিষয় সম্পর্কে ক্যাজুয়াল ফ্যাশনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী নজরুল ইসলাম জানান, প্রায় সব বাণিজ্যিক ব্যাংক আমদানি-রপ্তানি খাতে বিনিয়োগের জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে। তবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ঋণপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে বিভিন্ন জটিলতা পোহাতে হয়। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সাধারণত ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ পোষণ করে থাকে। তাই বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় ঋণ দিয়ে এ খাতকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে।

কী ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি করবেন
পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে পণ্য নির্ধারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়−জানালেন হটেক্স ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা এম রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, কী ধরনের পণ্য কোন দেশে পাঠাবেন এবং ওই দেশে ওই পণ্যের চাহিদা কেমন সে বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে। যেমন, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের পাটজাত পণ্য ও ফুলের খুব কদর রয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে বাংলাদেশি পোশাকের অনেক চাহিদা আছে। এমন বিষয় সম্পর্কে সার্বিক ধারণা রেখে পণ্য বাছাই করা উচিত। বাংলাদেশে আমদানিজাত অনেক পণ্য রয়েছে। এর মধ্যে নির্মাণসামগ্রী, শিল্প-কারখানার জন্য কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি, পরিবহনসামগ্রী, টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশন, ওভেন, রেফ্রিজারেটরসহ বিভিন্ন গৃহসামগ্রী, খনিজতেল, ভোজ্যতেল, চর্বি, রাসায়নিক দ্রব্য, ওষুধ, খাদ্যশস্য, শিশুখাদ্য, পানীয় দ্রব্য ইত্যাদি। আর রপ্তানিজাত পণ্যের মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাক, ওষুধ, পাট, চা, চামড়া, তামাক, পাটজাত দ্রব্য, হস্তশিল্প, কুটির শিল্প, রকমারি ফুল ইত্যাদি।

যোগাযোগ দক্ষতা
যোগাযোগ দক্ষতা আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে একটি জরুরি বিষয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমদানি ও রপ্তানিবিষয়ক প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যারা বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করে এবং বিভিন্ন দেশে পণ্য রপ্তানি করে। এসব প্রতিষ্ঠানে যাঁরা কর্মরত আছেন, তাঁদের সঙ্গে একটা ভালো যোগাযোগ গড়ে তুলতে হবে। অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তুলনায় কম মূল্যে কাজ করে দেওয়ার প্রবণতা থাকলে এ খাতে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। চুক্তি অনুযায়ী দ্রুত ও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ করে দিতে হবে এবং নিজেকে বিশ্বস্ত হিসেবে প্রমাণ করতে হবে। সাধারণত দুই মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানির কাজ করা হয়−নৌ ও আকাশপথ। তবে ভালো মানের ও বেশি পরিমাণে পণ্য পাঠাতে চাইলে মালবাহী সমুদ্রগামী জাহাজে পাঠানো ভালো।

ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা
আমদানি-রপ্তানি ব্যবসায় ইংরেজি ভাষার অনেক গুরুত্ব রয়েছে−জানালেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর কর্মকর্তা জাকির আহমেদ। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য বেচাকেনার ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষার কোনো বিকল্প নেই। পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের ক্রেতাদের সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলতে হয়। সে ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী হলে অনেকাংশে সুবিধা পাওয়া যায়। এ ছাড়া ফরাসি, স্প্যানিশ, মান্দারিন, জাপানিজ, জার্মান ভাষা জানা থাকলে এ পেশায় বেশ সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, ওই দেশগুলো বাংলাদেশে পণ্য আমদানি ও রপ্তানিতে বেশি ভুমিকা রাখছে।

প্রতিষ্ঠানের অবস্থান
ব্যবসায় নামতে হলে প্রতিষ্ঠানকে আমদানি-রপ্তানি উপযোগী করে স্থান নির্ধারণ করতে হবে। ব্যবসার জন্য সমুদ্রবন্দর বা স্থলবন্দর এলাকা বাছাই করতে পারেন। এতে কাজ করা অনেক সহজ হয়ে যাবে। দুটি পথে বিভিন্ন ধরনের লোক নিয়োগ করতে পারেন। একটি কাস্টমসকেন্দ্রিক; অন্যটি সমুদ্রবন্দর ও স্থলবন্দরকেন্দ্রিক। এ ব্যবসায় দ্রুততার বিষয়টি অত্যন্ত জরুরি। সময়মতো রপ্তানি পণ্য পাঠানো এবং আমদানি পণ্য বন্দর থেকে খালাস করতে হবে।

সহযোগী প্রতিষ্ঠান
আমদানি-রপ্তানির ব্যাপারে যেসব প্রতিষ্ঠান আপনাকে সহযোগিতা প্রদান করে থাকে, সেগুলোর মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, বিদেশে অবস্িথত বাংলাদেশের মিশনগুলো, আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের দপ্তর, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, সাধারণ বীমা করপোরেশন, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ ব্যাংক, অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংক, বাংলাদেশ বিমান, বাংলাদেশ শপিং করপোরেশন, বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন, বিদেশি জাহাজ কোম্পানিগুলোর স্থানীয় শিপিং এজেন্ট (সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট), শিল্প ও বণিক সমিতি এবং হটেক্স ফাউন্ডেশন অন্যতম।

প্রাতিষ্ঠানিক পরিচিতি
প্রাতিষ্ঠানিক পরিচিতি এ ব্যবসার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রাতিষ্ঠানিক সুনাম ছড়াতে চাইলে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। এ ছাড়া বিলবোর্ড ও প্রচারপত্রের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক পরিচিতি বৃদ্ধি করতে পারেন। প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী পদক্ষেপ নিন। বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে পারলে যেকোনো ক্রেতা আপনাকে খুঁজে নেবে।

বর্জনীয় দিক
কোনো অবস্থাতেই বিদেশি বা দেশি ক্রেতাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা যাবে না। কেননা, তা আপনার দেশের খ্যাতি ও ব্যক্তিগতভাবে আপনার ব্যবসায়িক সুনাম নষ্ট হতে পারে। গৃহীত নমুনা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহের সময় পণ্যের মান সংরক্ষণে উদাসীন হবেন না। ব্যবসায়িক লেনদেনে আপনার সপক্ষে একান্ত গোপন তথ্য প্রকাশ বা প্রচার করবেন না। ব্যবসায়িক জ্ঞানার্জনে কোনো ব্যক্তির বা সংস্থার সদুপদেশ উপেক্ষা করবেন না। ব্যবসা পরিচালনায় দেশের প্রচলিত আইন অমান্য, উপেক্ষা কিংবা অপপ্রয়োগ করবেন না। ব্যবসায়ে সাময়িক ব্যক্তিগত সুবিধা ভোগের স্বার্থে ভারসাম্যহীন দর প্রদান করে ব্যবসায়িক নৈতিকতা খর্ব করবেন না। ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে বিদেশ ভ্রমণকালে ক্রেতাদের সঙ্গে এমন কোনো আচরণ করবেন না, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে। ব্যবসায়িক লেনদেনে এমন কোনো উদ্যোগ বা পদক্ষেপ নেবেন না, যা প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে দেশের স্বার্থের পরিপন্থী হয়। কোনো অবস্থাতেই দুর্নীতির আশ্রয় নেবেন না। কারণ, সর্বশেষ বিশ্লেষণে তা আপনার এবং দেশের মঙ্গল সাধন করে না।

Wednesday, July 22, 2009

This is really cute

If possible follow it you will be successful:

ONE. Give people more than they expect and do it cheerfully.

TWO. Marry a man/woman you love to talk to. As you get older, their conversational skills will be as important as any other.

THREE. Don't believe all you hear, spend all you have or sleep all you want.

FOUR. When you say, 'I love you,' mean it.

FIVE. When you say, 'I'm sorry,' look the person in the eye..

SIX. Be engaged at least six months before you get married.

SEVEN. Believe in love at first sight.

EIGHT. Never laugh at anyone's dreams. People who don't have dreams don't have much.

NINE. Love deeply and passionately. You might get hurt but it's the only way to live life completely.

TEN.. In disagreements, fight fairly. No name calling.

ELEVEN. Don't judge people by their relatives.

TWELVE. Talk slowly but think quickly.

THIRTEEN! .. When someone asks you a question you don't want to answer, smile and ask, 'Why do you want to know?'

FOURTEEN. Remember that great love and great achievements involve great risk.

FIFTEEN. Say 'bless you' when you hear someone sneeze.

SIXTEEN. When you lose, don't lose the lesson.

SEVENTEEN. Remember the three R's: Respect for self; Respect for others; and Responsibility for all your actions.

EIGHTEEN. Don't let a little dispute injure a great friendship.

NINETEEN. When you realize you've made a mistake, take immediate steps to correct it.

TWENTY. Smile when picking up the phone. The caller will hear it in your voice

TWENTY- ONE. Spend some time alone.

Tuesday, July 21, 2009

যে কারনে ছিটকে পরলো কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সুন্দর প্রতিযোগীতা থেকে। ------- সংগ্রিহিত পোষ্ট

ছিটকে পরলো কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সুন্দর প্রতিযোগীতা থেকে। হুজুগে বাংগালীর কল্যানে অনেকদুর এগিয়েছিলো...কিন্তু শেষ মুহুর্তের প্রচারনায় যতো বেশি ভোট পরেছে.....তার চাইতে অনেক কম কন্ফার্মেশন লিংকে ক্লিক পড়েছে .......সুতরাং শেষ মুহুর্তের প্রচারনা খুব একটা কাজে লাগে নাই বললেই চলে। এর উপরে ২৮ জন নির্বাচকের নাম্বার। তারা নিশ্চই সরজমিনে কক্সবাজারে এসেছেন......। কোনো সন্দেহ নাই.....কক্সবাজার বীচ খুব সুন্দর। কিন্তু পর্যটক ধরে রাখার মতো সাফিসিয়েন্ট এনফ্রাস্টার্কচার নাই .....বিশেষ করে কক্সবাজারে এয়ারপোর্ট থাকলেও সেটা আন্তর্জাতিক নয়.....পর্যটকদের সময়ের মুল্য অনেক। ঢাকা-চিটাগাং হয়ে কক্সবাজারে আসাটা অনেক সময় সাপেক্ষ.....ফলে বিদেশী পর্যটকরা অবশ্যই হতাশ হন। এর উপরে বীচ উপযোগী কোনো এডভেন্চার - যেমন প্যারাড্রপ..স্কুবা...সাবমেরিন ইত্যাদি নাই। রাতে নিদেন পক্ষে একটা ভালো সিনেপ্লেক্স নাই...নাই কোনো বিকল্প বিনোদন মুলক ব্যাবস্হা....এমতাবস্হায় কক্সবাজারকে নির্বাচিত করলে পর্যটকদের হতাশার দায় ভার বিচারকদের কাধে গিয়ে পড়তো।
এমতাবস্হায় হতাশ না হয়ে কক্সবাজারের বিনোদনের গ্যাপগুলো পুরন করার জন্য সরকারকে মনোযোগী হতে হবে....তাহলেই বিশ্ব দরবারে কক্সবাজার আর ১০টা পর্যটনস্হানের মতো ঠাই করে নেবে।

বর্তমানে কক্সবাজার বীচের পানি খুবই নোংরা হয়ে আছে.....এই

Monday, July 20, 2009

Product Anthem

Just imagine if all the big companies start selling Male Contraceptive (i.e. CONDOMS)



Then what will be the Product Anthem……….


Pepsodent: Raat Bhar Dhisum Dhisum !

Colgate: Ye Hai Hamara Suraksha Chakra !

Nokia: Connecting People !

MRF Tyre: Extra Rubber, Extra Mileage !

Moov: Ah Se Ahaa Tak !

Mirinda: Zor Ka Jhatka Dhire Se Lage !

Goodrej Kali Mehendi: Kaato Kholo Aur Lagao !

Sprit: Bujhaye Only Payes, Baki Sob Bakwaas !

Tata Sky: Isko Laga Dala, To Life Zinga Lala… !

New York Life Insurance: Koro Jiada Ka Irada !

Prothom Alo: Bodle Jao, Bodle Dao………

Saturday, July 18, 2009

পিডিএফ-টু-ওয়ার্ড রুপান্তর

ওয়ার্ড থেকে পিডিএফ এ কনভার্টের জন্য অনেক ফ্রী সফটওয়ার ও অনলাইন ওয়েব আছে যা থেকে সহজেই ওয়ার্ড ফাইলকে পিডিএফ এ রুপান্তর করা যায়। কিন্তু সমস্যা হলো আমাদের যখন অনেক দরকারি পিডিএফ ফাইলকে ওয়ার্ড ফাইলে কনভার্টের প্রয়োজন পরে। এজন্য নেটে খুব একটা সফটওয়ার/ওয়েবসাইট পাওয়া যায় না, এ্যাডোবির যেটা আছে, সেটা অনেক চড়ামূল্যে কিনে ব্যবহার করতে হয়। যা হোক, একটা ওয়েব সাইটে সহজেই দরকারি পিডিএফকে ওয়ার্ডে রুপান্তর করা যায়। সাইটটি হলোঃ www.pdftoword.com তিনটি ধাপে সম্পন্ন করে আপনাকে অনলাইনে কনভার্ট করতে হবে-

১। দরকারি পিডিএফ ফাইল আপলোড করতে হবে পিডিএফ-টু-ওয়ার্ড এর সাইটে।

২। এরপর পিডিএফ কে ডক (ডকুমেন্ট) নাকি আরটিএফ (রিচ টেক্সট ফরম্যাট) এ রুপান্তর করবেন, সেটা সিলেক্ট করতে হবে।

৩। আপনার একটা ইমেইল এ্যাড্রেস দিতে হবে, যে ইমেইল এ্যাড্রেসে আপনার দরকারী ফরম্যাটে রুপান্তর হবার পর আপনাকে পাঠিয়ে দেবে।

সর্বচ্চ দশ মেগাবাইটের একটা পিডিএফ ফাইলকে আপনি ডক/আরটিএফ ফরম্যাটে পরিবর্তন করতে পারবেন। আশা করি কাজে লাগবে সবার।

তথ্যসূত্রঃ দৈনিক প্রথমআলোর আজকের (২রা এপ্রিল'০৯)

বাংলা করে নিন আপনার উইন্ডোজ এক্স পি

নিম্নের ঠিকানা থেকে সফট ওয়ার টি ডাউন করে ইনস্টল করুন।
তারপর রিস্টার্ট দিন


http://download.microsoft.com/download/5/e/9/5e97eb0f-fe2b-42b5-9137-0142568258e6/LIPSetup.msi

প্রবাসী যারা বাংলাদেশে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক; তাদের জন্য।।...........(RE)

প্রবাসী বাংলাদেশীদের (NBR) বাংলাদেশের শেয়ার বাজারে পুঁজি বিনিয়োগ করার ব্যাপারে আমি যতটুকু এই বিষয়ে জানি তা শেয়ার করছি;

বাংলাদেশে দুটি ষ্টক এক্সচেঞ্জ মার্কেট আছে। ১) ঢাকা ষ্টক এক্সচেঞ্জ ২) চট্টগ্রাম ষ্টক এক্সচেঞ্জ। এই দুটি এক্সচেঞ্জ থেকে প্রাইমারী শেয়ার(IPO) বাজারে ছাড়া হয়। প্রাথমিক শেয়ার ক্রয়ে জন্য সকল ব্যাক্তিবর্গ বা প্রতিষ্ঠানের নামে অবশ্যই একটি ব্যাংক একাউন্ট ও শেয়ার ব্রোকার হাউজের BO একাউন্ট থাকতে হবে। এবং BO একাউন্ট দ্বারা প্রাথমিক শেয়ার ক্রয়ে আগ্রহীদের নির্দিষ্ট শেয়ার মূল্যের দাম সহ আবেদন করতে হইবে। অতঃপর এক্সচেঞ্জ মার্কেট ঘোষিত নির্দিষ্ট দিন ও সময়ে লটারীর মাধ্যমে বিজয়ীদের কাছে শেয়ার বিক্রয় করা হয়। যারা বিজয়ী হন না তাদের আনুমানিক এক মাসের মধ্যে জমাকৃত সব টাকা ফেরৎ দেয়া হয়। প্রাইমারী শেয়ার অতঃপর বিজয়ীরা ব্রোকার হাউজের মাধ্যমে আবার বিক্রি করতে পারেন অন্য যে কারো কাছে। এবং তখন যে শেয়ারের লেনদেন হয় তাকে সেকেন্ডারী শেয়ার বলা হয়।

যে সমস্ত কোম্পানি পুঁজি সংগ্রহের জন্য বাজারে শেয়ার ছাড়ে তা প্রাইমারী মার্কেটে কোম্পানি নিধারিত মূল্যে ক্রয় করা যায়। প্রাইমারী শেয়ার ক্রয়ের পর তা সেকেন্ডারী মার্কেটে বিক্রয় করিতে গেলে কম্পানি ভেদে সাধারনত ক্ষেত্র বিশেষে বিনিয়োগের কমপক্ষে ১৫০% থেকে ৫০০% মুনাফা সম্ভব হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারো বেশি হয়। উল্লেখ্য প্রাইমারী শেয়ারের বিনিয়োগ বলা যায় সম্পূর্ণ নিরাপদ । কিন্তু নির্ধারিত মূল্যের অধিক মূল্যে সেকেন্ডারী মার্কেটে শেয়ার বিক্রয় হয় বিধায় সেখানে অধিক পরিমাণে রিক্স থাকে।

এখন আসি প্রবাসীদের বিনিয়োগের ব্যাপারে; প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মোট শেয়ারের ১০% এর কোঠা বরাদ্দ থাকে। ধরুন কোন কোম্পানি মোট ১০০ টাকার শেয়ার ছেড়েছে বাজারে। তো এই ১০০ টাকার ১০ টাকার শেয়ার শুধু মাত্র প্রবাসীদের জন্য নির্ধারিত রেখে সকল প্রবাসীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের মধ্যে লটারী করে বিতরন করা হয়। সেই ক্ষেত্রে প্রবাসীদের প্রাইমারী শেয়ার পাবার সম্ভবনা একটু বেশি থাকে। তবে এখানে একটু ট্রিক্সের ব্যাপার আছে। (যদি কেউ এই ব্যাবসা করতে আগ্রহী হোন তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করলে সেই বিষয়ে আলোচনা করা যাবে।)

এখন প্রশ্ন হচ্ছে প্রবাসীরা কি ভাবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে পারবেন? এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অবস্থিত যে কোন ব্যাংকে (যারা FC একাউন্ট খোলে) আপনাকে ফরেন কারেন্সি একাউন্ট ও শেয়ার ব্রোকার এজেন্সিতে BO একাউন্ট খুলতে হবে । এবং যেহেতু আপনি বিদেশে অবস্থান করছেন তাই আপনাকে বাংলাদেশে অবস্থানরত আপনার বিশ্বস্ত পূর্ণ বয়স্ক যে কেউ একজনকে আপনার পক্ষে প্রতিনিধি নিয়োগ করতে হবে। যাকে আপনি আপনার ব্যাংক সহ যাবতীয় শেয়ার সংক্রান্ত কর্মকান্ডের পরিচালনার জন্য নির্দিষ্ট ফরমের মাধ্যমে Power of Attorney প্রদান করবেন।

ফরেন কারেন্সি একাউন্ট অবশ্য ইউ,এস ডলারে খুলবেন এবং খেয়াল রাখবেন যাতে একাউন্টটি কারেন্ট FC একাউন্ট হয়। আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশী মালিকানার ব্যাংক ছাড়া দেশি ব্যাংক গুলোতে FC একাউন্টের জন্য কোন প্রকার ফি নেয়া হয় না। বিদেশি ব্যাংক গুলোর মধ্যে HSBC ও Standard Chartered Bank উল্লেখ যোগ্য। তারা সাধারণত বাৎসরিক ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা ফি নেয়। আবার নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা একাউণ্টে জমা রাখলে তারা আবার ফি নেয় না। বিদেশি ব্যাংক দুটোতে বিশেষ যে সুবিধা আপনি পাবেন তা হলো তারা আপনাকে ATM কার্ড দিবে যেটা দিয়ে আপনি বিদেশে ও দেশে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। যদিও আমি দেশী ব্যাংক গুলোতে একাউন্ট খোলার পক্ষপাতি কোন রকম ফি না থাকার কারণে।

যাই হোক, আপনি যদি বিদেশে অবস্থান করা অবস্থায় একাউণ্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে আপনার পছন্দের ব্যাংক ও ব্রোকার হাউজ থেকে একাউন্ট ওপেনিং সংক্রান্ত সকল ফরম, Power of Attorney ফরম ও আপনার নিযুক্ত ব্যাক্তির ২/৪ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি আনতে হবে।

ফরম সব গুলো পূরণ করা সহ ছবি গুলোর পেছনে আপনার স্বাক্ষর করতে হবে। এখানে উল্লেক্ষ্য যেহেতু আপনি বিদেশে অবস্থান করছেন তাই স্বাক্ষর করার সময় আপনাকে অবশ্যি বাংলাদেশের ১ম শ্রেনীর সরকারী কর্মকতার সামনে করতে হবে। তার মানে বিদেশে একমাত্র বাংলাদেশী কর্মকর্তা পাবেন আপনি বাংলাদেশের দূতাবাস সমূহে। তারা এই ব্যাপারে বেশ অভিজ্ঞ। তাই ফরম সব পূরন করে তা তাদের কাছে নিয়ে গেলেই তারা আপনাকে যথাযথ সাহায্য করবে ইনশাল্লাহ।

ফরম ছাড়া আপনাকে আরো যে সকল কাগজ পত্রের ফটোকপি বাংলাদেশ দূতাবাস দ্বারা Attached করে ফরমের সাথে পাঠাতে হবে তা হলো;

১) আপনার পাসপোর্ট
২) ভিসা
৩) ওয়ার্ক পারমিড
৪) ট্যাক্স পেপার বা পে সিলিপ
৫) যেখানে চাকুরী করছেন সেই কম্পানি থেকে লেটার বা ব্যবসা করলে তার ট্রেড লাইন্সেস
৬) আপনার পাসপোর্ট সাইজ ছবি

এগুলো সহ সব কাগজ পত্র পূরণ করে আপনার নিযুক্ত ব্যাক্তির কাছে ডাকযোগে পাঠিয়ে দিন। উনি প্রথমে আপনার নামে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য সব কাগজ পত্র নির্দিষ্ট ব্যাংকে জমা দিলে কিছু দিনের ভেতর তাকে আপনার একাউন্ট নম্বর সহ একটি সার্টিফিকেট দিবে। অতঃপর সেই সার্টিফিকেট দিয়ে তাকে ব্রোকার হাউজ়ে আপনার প্রেরিত আবেদন ফরমের মাধ্যমে নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে BO একাউন্ট ওপেন করতে হবে। BO একাউণ্ট হয়ে গেলে আপনার FC একাউন্টে বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়ে দিন। তারপর বাজারে নতুন শেয়ার ছাড়ার সাথে সাথে প্রবাসী কোঠায় যত ইচ্ছা শেয়ারের জন্য আবেদন করতে থাকুন। ব্যাস হয়ে গেল।

মনে রাখবেন একজন ব্যক্তি শুধু মাত্র একটি BO একাউন্ট খুলতে পারবেন এবং এর জন্য বাৎসরিক আনুমানিক ৪০০টাকা ফি সহ শেয়ার বিক্রির সময় নির্দিষ্ট কমিশন দিতে হয়।

doc/docx ফাইলকে কে .pdf এ কনভার্ট করবেন যেভাবে

অনেক সময় আমরা এম.এস.ওয়ার্ডে তৈরি ডকুমেন্টস ফাইলকে প্রয়োজনে বিভিন্ন কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে থাকি। এসব ফাইলে অনেক সময় অনেক সেনসেটিভ বিষয় থাকে যা একটু চেঞ্জ করলেই পুরো বিষয়টা উলট পালট হয়ে যায়। এ জন্য কোন কোম্পানী যখন কোন ডকুমেন্ট অন্য কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে তখন পি.ডি.এফ ফরমেটে পাঠায়।

আমরা Acrobat Reader এর মাধ্যমে তা করতে পারি। অনেক সময় সফটওয়্যারটি আপনার কাছে নাও থাকতে পারে। তখন আপনি উল্লেখিত পদ্ধতিতে খুব সহজে ওয়ার্ড, এক্সেল কিংবা পাওয়ার পয়েন্টে তৈরীকৃত ফাইলকে পি.ডি.এফ ফরমেটে কনভার্ট করে পাঠাতে পারেন।

প্রথমে www.doc2pdf.net সাইটটি ওপেন করুন। এরপর Choose File থেকে আপনার ফাইলটির লোকেশান দেখিয়ে কনভার্ট ডকুমেন্ট এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের ভেতর আপনার ফাইলটি পি.ডি.এফ ফরমেটে আপনার সামনে ওপেন হবে। এরপর ফাইলটি সেভ করে নিন।


Courtesy: আরিফ ভূঁইয়া,দোয়ালা, ক্যামেরুন

Value

A well known speaker started off his seminar by holding up a $20 bill. In the room of 200, he asked, "Who would like this $20 bill?"

Hands started going up.
He said, "I am going to give this $20 to one of you but first, let me do this." He proceeded to crumple the dollar bill up.

He then asked, "Who still wants it?"
Still the hands were up in the air.
"Well," he replied, "What if I do this?" And he dropped it on the ground and started to grind it into the floor with his shoe.

He picked it up, now all crumpled and dirty. "Now who still wants it?" Still the hands went into the air.
"My friends, you have all learned a very valuable lesson. No matter what I did to the money, you still wanted it because it did not decrease in value. It was still worth $20.

Many times in our lives, we are dropped, crumpled, and ground into the dirt by the decisions we make and the circumstances that come our way.

We feel as though we are worthless. But no matter what has happened or what will happen, you will never lose your value.

You are special - Don't ever forget it!




Source: Blue chip bhai, SB Forum

Monday, July 13, 2009

প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যে যে ৭৭টি স্থান শীর্ষে

প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যে নির্বাচনে প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়া ৪০৪টি স্থান থেকে কমে ২৬১টি স্থান দ্বিতীয় পর্বের জন্য র্নিবাচিত হয় এবং দ্বিতীয় পর্বের ভোটে যে ৭৭টি স্থান বর্তমানে নির্বাচিত হয়েছে তা নিউ সেভেন ওয়ার্ন্ডাস ফাউন্ডেশন কর্তৃক মনোনিত ইউনেসকোর সাবেক মহাপরিচালক ফেদেরিকো মায়রসহ গঠিত বিচার কমিঠি ২১শে জুলাই বিচার বিশ্লেষনের মাধ্যমে প্রতি গ্র“পে ৭টি করে মোট ২৮টি স্থানকে চুড়ান্ত নির্বাচনের জন্য বাছাই করবেন। যে ২৮টি স্থান থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত অনলাইন ও টেলিফোনে ভোটের মাধ্যমে প্রতি গ্র“প থেকে ১টি করে মোট ৭টি স্থানকে বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তার্শ্চয নির্বাচন করা হবে। এই ৭৭টি স্থানের মধ্যে বাংলাদেশের কক্সবাজার ও সুন্দরবন, ভারতের কাজিরাঙ্গা ন্যাশনাল পার্ক, পাকি¯Íানের সাইফুল মালুক হ্রদ, শ্রীলংকার সিংহরাজ রেইন ফরেষ্ট ও মালদ্বীপের আর্র্চিপিলেগো দ্বীপ রয়েছে। সবচেয়ে অবাক হওয়ার বিষয় হচ্ছে নেপালের বিখ্যাত এভারেষ্ট শৃঙ্গ ও কানাডা, আমেরিকার নায়গ্রা ফলস্ ৭৭টির তালিকায় না আসা। এবং এই না আসার কারণ হচ্ছে প্রচারনা ও ভোট প্রয়োগে অবহেলা। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস কক্সবাজার ও সুন্দরবন নির্বাচিত ২৮টি স্থানে আসবে। তারপর ২০১১ সাল পর্য়ন্ত প্রচুর প্রচারনা ও ভোটের মাধ্যমে এই দুটি স্থানকে আমারা শেষ ৭টি চুড়ান্ত প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যের শীর্ষ তালিকায় নিয়ে আসবো ইনশাল্লাহ্। নিন্মে গ্র“প ও দেশের পরিচিতিসহ সাইটে পাওয়া ৭১টি নির্বাচিত স্থানের নাম দেওয়া হলো এলোমেলো ভাবে। বাংলাদেশের স্থান দুটি যথাক্রমে “ই” এবং “জি” গ্র“পে, তাই গ্র“প দুটিকে আগে দেওয়া-গেল:-
২২শে জুলাই ২০০৯ইং হইতে ভোট দেওয়ার জন্য ওয়েভ সাইট: http://www.new7wonders.com/nature/

“ই” গ্র“প: (বনাঞ্চল, পার্ক, অরণ্য)

১. সুন্দরবন--- বাংলাদেশ ও ভারত
২. ব্ল্যাক ফরেষ্ট--- জার্মানী
৩. আমাজন---- বলিভিয়া, ব্রাজিল,গায়ানা,কলম্বিয়া, পেরু, ভেনিজুয়েলা ইত্যাদি
৪. স্কানিয়া নোভা---- ইউক্রেন
৫. প্ল্যাটানো ফরেষ্ট----- হন্ডুরাস
৬. র্পূতো প্রিন্সেসা রিভার----- ফিলিপাইন
৭. রিটিজেট ন্যাশনাল র্পাক----- রুমানিয়া
৮. সিংহ রাজ রেইন ফরেষ্ট--- শ্রীলংকা
৯. দ্যা ন্যাশনাল র্পাক---- ডেনর্মাক
১০. ইল ইয়ানকু----- র্পূতো রিকো
১১. কাজি রাঙ্গা ন্যাশনাল র্পাক--- ভারত
১২. বায়োলজিয়া ফরেষ্ট--- বেলুরাস , পোল্যান্ড
১৩. ক্রিসমাস আইলেন্ড---- ক্রিসমাস আইলেন্ড
১৪. কমোডু ন্যাশনাল র্পাক--- ইন্দোনেশিয়া

“জি” গ্র“প: (সমুদ্র ও বীচ)

১. কক্সবাজার---- বাংলাদেশ
২. হা লং বে ---- ভিয়েতনাম
৩. গ্রেট বেরিয়্যার রীফ---- অষ্ট্রেলিয়া, পাপুয়া নিউগিনি
৪. কন্সী---- আরুবা
৫. ডেন্স ব্লু হোল--- বাহামা
৬. মিলর্ফোড সাউন্ড---- নিউজিল্যান্ড
৭. বে অব ফান্ডী--- কানাডা
৮. সিলিপস অব মোহর---- আয়ারল্যান্ড

“এ” গ্র“প: (মরুভূমি ও তুষার অঞ্চল)

১. আল হাসা ওসিস--- সৌদী আরব
২. আটক্যামা ডের্জাড--- চিলি
৩. ওয়াদী রাম---- জর্ডান
৪. সোসুসভ্যালি---- নামিবিয়া
৫. মাচুরিয়ান লেক ডের্জাড---- পোল্যান্ড


“বি” গ্র“প: ( দ্বীপ সমূহ)

১. আর্র্চিপিলেগো দ্বীপ --- মালদ্বীপ
২. জিজু আইল্যান্ড--দক্ষিণ কোরিয়া
৩. র্ফানান্দো ডি নরেনহা----ব্রাজিল
৪. গালাপাগোস আইল্যান্ড--- ইকুয়েডর
৫. ককোস আইল্যান্ড--- কোষ্টারিকাূ
৬. ওমিটাপি আইল্যান্ড--- নিকারগুয়া
৭. নরফক আইল্যান্ড---- নরফক আইল্যান্ড
৮. বু তিনা সোলাস---- সংযুক্ত আরব আমিরাত
৯. সিপাডান আইল্যান্ড---- মালেয়শিয়া

“সি” গ্র“প: ( পর্বত ও আগ্নেয়গিরি)

১. মাউন্ট ওলেম্পাস--- গ্রীস
২. মাড ভলকানোস--- আজারভাইজান
৩. ভিসুভিয়াস---- ইটালী
৪. টেবল মাউন্টেন--দণি আফ্রিকা
৫. উ সান--- চায়না তায়েফে
৬. মাউন্ট কিলিমানজারো--- তানজানিয়া
৭. মেথ্রন কারভিনু—ইটালী, সুইজারল্যান্ড


“ডি” গ্র“প: ( গুহা, পর্বত শৃঙ্গ ও ভ্যালী )

১. কোলকা ক্যানয়ন--- পেরু
২. বেলুর্গাডাসিক রক--- বুলগেরিয়া
৩. আজুরি উইন্ডো---- মাল্টা
৪. চিকামোচা ক্যানয়ন--- কলম্বিয়া
৫. পেরাভিসিসি গেইট---- চেক প্রজাতন্ত্র
৬. রক অব আফ্রোদিতি--- সাইফ্রাস
৭. সুমিডেরো ক্যানয়ন--- মেক্সিকো
৮. উলুরু আয়ার রকস---- অষ্ট্রেলিয়া
৯. ভেরিলু কেভস্ ---- মেসোডেনিয়া
১০.ডিজাভলজা ভরুস--- সার্বিয়া
১১. ইসরাইজেন ওয়েল্ট--- অষ্ট্রিয়া
১২. হান-সুর-লেস কেইভস--- বেলজিয়াম
১৩. গ্রান্ড ক্যানয়ন--- আমেরিকা
১৪. জিতা গ্রেত্তো---- লেবানন


“এফ” গ্র“প: ( লেক, নদী ও র্ঝণা)

১. এঞ্জেল ফলস্---ভেনিজুয়েলা
২. ডেড সি---- ইজরাইল, র্জডান, ফিলি¯িস্তন
৩. লেক সাইফুল মূলুক---- পাকিস্তান
৪. দুরু রিভার ভ্যালী--- পূর্তগাল
৫. ইগুজু ফলস্--- আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল
৬. কায়াতুর ফলস্---- গায়ানা
৭. লেগুনা কোলারেডা---- বলিভিয়া
৮. লেক আতিতলান---- গুয়েতেমালা
৯. লেক ব্লেড--- স্লোভেনিয়া
১০. লেক ওরিড--- আলবেনিয়া, মেসোডোনিয়া
১১. কোটাপেকু লেক---- এল সালভেদর
১২. লেক সায়মা--- ফিনল্যান্ড
১৩. লেক টিটিকা -- বলিভিয়া, পেরু
১৪. ষ্ট্রাভাসকি প্লেসো লেক---- স্লোভাকিয়া

Sunday, July 12, 2009

একজন চাকুরিজীবিপিঁপড়ার গল্প

একজন চাকুরিজীবি পিঁপড়ার গল্প

প্রতিদিন সকাল সকাল ছোট্ট পিঁপড়াটি অফিসে এসেই কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে।প্রচুর কাজ করে সে, সময় কাটে তার চমৎকার সুখে।

অফিসের প্রধান, সিংহ অবাক হয়ে লক্ষ করে কোনো ধরণের সুপারভিশন ছাড়াই পিঁপড়া কাজ করে যাচ্ছে। সুপারভিশন ছাড়াই যদি পিঁপড়া এত কাজ করতে পারে, সিংহ ভাবে, তাহলে একজন সুপারভাইজার থাকলে তো সে আরো বেশি কাজ করতে পারবে।

সিংহ তাই তেলাপোকাকে সুপারভাইজার পদে নিয়োগ দিল; সুপারভাইজার হিসেবে তেলাপোকার রয়েছে প্রচুর অভিজ্ঞতা আছে এবং চমৎকার সবরিপোর্ট লেখায় তার বেশ সুনাম।


তেলাপোকার প্রথম পদক্ষেপ হলো অ্যাটেনডেন্স সিস্টেমে একটি ঘড়ির ব্যবস্থা করা। লেখার কাজে তাকে সাহায্য এবং লেখা টাইপ করার জন্য একজন সেক্রেটারিরও প্রয়োজন হলো তার।

তেলাপোকা মাকড়শাকে তার সেক্রেটারি পদে নিয়োগ দিল, যার কাজ হলো সব নথিপত্র ম্যানেজ করা এবং ফোন কল তদারক করা।


তেলাপোকার রিপোর্ট দেখে সিংহ খুব খুশি হলো। সে তেলাপোকাকে নির্দেশ দিল প্রোডাকশন হার এবং ট্রেন্ড অ্যানালাইসিসের গ্রাফ তৈরি করে দিতে যাতে সেগুলি বোর্ড মিটিংয়ে উপস্থাপন করা যায়।

তেলাপোকা এ কাজের জন্য একটি নতুন কম্পিউটার এবং একটি লেজারপ্রিন্টার ক্রয় করল। এবং আই.টি. ডিপার্টমেন্টের দায়িত্ব নেয়ার জন্য মাছিকে নিয়োগ দিল।


পিঁপড়া, একদা যে প্রচুর কাজ করত এবং হাসি খুশি ছিল, এত সব পেপারওয়ার্ক, মিটিং অপছন্দ করা শুরু করল, কারণ এগুলি তার মূল কাজের অধিকাংশ সময় নষ্ট করতে লাগলো।

সিংহ এবার সিদ্ধান্ত নিল পিঁপড়া যে ডিপার্টমেন্টে কাজ করে, তার সামগ্রিক দায়িত্ব নেয়ার জন্য কাউকে নিয়োগ দেয়া দরকার। এ কাজের ভার দেয়া হলো সিকাডা'কে, যার প্রথম কাজ হলো একটি কার্পেট এবং একটি এরগোনমিক চেয়ার কেনা।


সিকাডা'রও দরকার হলো একটি কম্পিউটার, এবং একজন ব্যক্তিগত সেক্রেটারির, যাকে সে তার আগের অফিস থেকে নিয়ে আসলো। সিকাডা বাজেট কন্ট্রোল স্ট্রাটেজিক অপটিমাইজেশন প্ল্যান এর উপর বেশ জোর দিল।

কিন্তু পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট এখন একটি বিষণ্ণ জায়গায় পরিণত হলো;সেখানে কাজ করে কেউ আর হাসে না, সবারই মন ভার থাকে।

ঠিক সে মুহূর্তে সিকাডা সিংহকে বুঝালো যে একটি ক্লাইমেটিক স্টাডি বেশ জরুরি হয়ে পড়েছে। পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্টের পারফর্মেন্স পর্যালোচনা করে সিংহ দেখল প্রোডাকশন বেশ কমে গেছে, তাই সে পেঁচার শরণাপন্ন হলো সমাধানের জন্য। পেঁচা বিশ্বখ্যাত, স্বনামধন্য একজন কনসালট্যান্ট।


পেঁচা তিন মাস ধরে কাজ করে বিশাল এক রিপোর্ট তৈরি করল। রিপোর্টটি কয়েকটি বড় বড় খন্ডে বিভক্ত, যার সারমর্ম: পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্টে ওভারস্টাফড।

মোটিভেশনের অভাব এবং নেগেটিভ অ্যাটিটিউডের কারণে পিঁপড়াকে ছাটাই করা হলো।

Sunday, July 5, 2009

WHICH IS FASTESTS

Four applicants from Cambridge, Yale, MIT & Kala Kabir from Dhaka University were to be interviewed for a prestigious job. One common question was asked to all 4 of them.


INTERVIEWER: WHICH IS THE FASTEST THING IN THE WORLD?

YALE guy: Its light, Nothing can travel faster than light

HARVARD Guy: It's the Thought; b'cos thought is so fast it comes instantly
in your mind.

MIT guy: Its Blink, you can blink and its hard to realize you blinked

Kala Kabir: Its Loose motion

INTERVIEWER: (Shocked to hear Kala's reply, asked) "WHY"?

Kala Kabir: Last night after dinner, I was lying in my bed and I got the
worst stomach cramps, and before I could THINK, BLINK, or TURN ON THE
LIGHTS, it was over!!!!

Saturday, July 4, 2009

কথোপকথোন ঃ কলা এবং পেয়ারা

বেশ কিছুদিন পর দুই বন্ধু, কলা এবং পেয়ারার মধ্যে দেখা হলো
(এরা একজন অন্য জনকে সহ্য করতে পারত না)
কলাঃ তোকে দেখলে আমার খুব কষ্ট হয়।
পেয়ারাঃ কেন??????
কলা ঃ না তোরে মানূষ যেমনে খায় ........
পেয়ারা ঃ তাতে তোর কি ????
কলা ঃ না ,,, যেমন করে কামড়াইয়া কামড়াইয়া খায় ........
পেয়ারা ঃ তাতে তোর িক ?????
কলা ঃ কামড়াইয়া যে চাবানোটা দেয়....
পেয়ারা ঃ তো ....আমারে কামড়াইয়া খায় ত ভাল কথা কিন্তু তোরে যে লেংটা করে খায় .......

Tuesday, June 30, 2009

মাদকমুক্ত সমাজ চাই ও কয়টি জোকস

গোপাল ভাড় পেয়ার (ভালবাসা) লাইনস এ আপনাদের সবাইকে স্বাগতম

আমার গরুর গাড়িতে বউ সাজিয়ে, টিংটিং টিংটিং গিটার বাজিয়ে যাব তোমায় আমার বাড়ি নিয়ে

তিন দেশের তিনজন নাগরিকের কোন একটি কারনে ১০ বছরের জেল হলো বিচারক তাদের একটি করে ইচ্ছা পূরন করার আশ্বাস দিলেন । একজন ছিলেন আমেরিকান তিনি বললেন আমি একজন নারী চাই, ভারতীয় ছিল একজন সে বলল আমি ১০ বছর পড়ার মত বই চাই, শেষের জন ছিল বাংলাদেশী সে বলল আমাকে ১০ বছর খাওয়ার মত বিড়ি-সিগারেট দেওয়া হোক। সবার ইচ্ছা পুরন করা হলো কিন্তু শরত একটাই ১০ বছর কার সাথে যোগাযোগ করা যাবে না। ১০বছর পর.........
জেল থেকে আমেরিকান কে বের করা হলো তার সংগে অনেকগুলো ছেলেমেয়ে
এর পর অনেক বড় চুল ও জ্ঞান নিয়ে ভারতীয় বেরিয়ে এল
সবশেষে বাংলাদেশী চিৎকার করতে করতে বেরিয়ে এল তোরা আমাকে ১০ বছরের বিড়ি-সিগারেট দিয়েছিস কিন্তু একটিও ম্যাচ দেস নাই একটাও খাইতে পারি নাই ।

Monday, June 29, 2009

ভাত মানবজাতির সবচেয়ে বড় শত্রু

লেখাটি একটু বড়, তবু ধৈর্য ধরে পড়ার অনুরুধ করছি-বহুৎ ফায়দা হবে!

আমাদের জাতীয় জীবনের উন্নতি-অগ্রগতি-সমৃদ্ধির পথে সবচেয়ে বড় বাধা কি জিজ্ঞাসা করলে একেক জন একেক উত্তর দিবেন। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে যদি বিবেচনা করেন, তবে আমি বলব ভাতই আমাদের এক নম্বর জাতীয় শত্র“। চাল বা ভাত এমন একটি প্রধান খাদ্য যাতে চিনি (শর্করা/ শ্বেতসার/ carbohydrate) বেশী পরিমাণে থাকে। ফলে আমাদের শারীরিক বৃদ্ধি বা যৌবন প্রাপ্তি ঘটে খুবই দ্রুতগতিতে। ফলে আমরা বিয়ে করি দ্রুত এবং বাচ্চা-কাচ্চা উৎপাদন করি দ্রুত। মনে হয় সেদিন যাকে দেখলাম হাফ-পেন্ট পড়ে খেলছে, দুদিন পরই দেখি বাচ্চা-কাচ্চার মাতা-পিতা হয়ে সে অবসন্ন হয়ে পড়ছে। অর্থাৎ ভাত খাওয়া আমাদের ভয়ঙ্কর গতিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির একটি বড় মুল কারণ। বিশ্বাস না হলে চীন-ভারত-ইন্দোনেশিয়া-জাপান-কোরিয়া প্রভৃতি ভাত খাওয়া দেশের দিকে তাকাতে পারেন, প্রতিটি দেশই জনসংখ্যার ভারে বিপর্যস্ত। জনসংখ্যার কল্পনাতীত বিস্ফোরণের কারণে সরকার প্রতিবছর হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেও আমাদের সকলের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারছে না। ভাত আমাদের কেবল দ্রুত যৌবন প্রাপ্তিই ঘটায় না, পাশাপাশি আমাদেরকে ফটাফট্ বুড়ো-বুড়িতেও রূপান্তরিত করে থাকে। ফলে আমরা তাড়াতাড়ি অকর্মণ্য হয়ে পরিবার-সমাজ-দেশের বোঝায় পরিণত হয়ে যাই। কেননা বুড়ো হলে একদিকে কাজ করার শক্তি কমে যায়, অন্যদিকে অসুখ-বিসুখে একেবারে কাবু করে ফেলে। এটা ঠিক যে, চিনি/শর্করা/শ্বেতসার/কার্বোহাইড্রেট আমাদের সকল শক্তির মূল উৎস এবং এগুলো ছাড়া আমরা অচল। আবার এটাও সত্য যে, শরীরে অতিরিক্ত (চিনি/শর্করা/শ্বেতসার) কার্বোহাইড্রেটের সরবরাহ আমাদের জন্য ভয়ঙ্কর ক্ষতিকর। বিষয়টিকে পানির সাথে তুলনা করলে সবচেয়ে যুক্তিসঙ্গত হয়। আমরা সবাই জানি যে, স্বাভাবিক পানি আমাদের বেঁচে থাকার মূল কারণ আবার বন্যার (অতিরিক্ত) পানি আমাদের মৃত্যুর কারণ হয়ে থাকে।

আমাদের দেশে ডাক্তারদের কাছে যত লোক যায়, তাদের শতকরা ৯০ ভাগেরই দেখা যায় গ্যাস্ট্রিক আলসারের সমস্যা আছে। ভাতে থাকা অতিরিক্ত চিনি থেকেই পেটে গ্যাস হয়, গ্যাস থেকে হয় এসিডিটি এবং এসিডিটি থেকে হয় আলসার। ভাত খাওয়া (অর্থাৎ ভাত খাওয়ার মাধ্যমে বছরের পর বছর শরীরে মাত্রাতিরিক্ত চিনি সরবরাহ করা) যে ডায়াবেটিস হওয়ারও সবচেয়ে বড় কারণ, সেটি নিশ্চয় কেউ অস্বীকার করবেন না। রুটি যে-সব দেশের প্রধান খাদ্য, সে-সব দেশে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন, সেখানে ডায়াবেটিস এবং গ্যাসট্রিক আলসারের কোন মহামারী নাই। এই পর্যায়ে বলা যায় যে, প্রতি বছর এই দুইটি মহামারী রোগের চিকিৎসার জন্য এই গরীব দেশটিকে হাজার হাজার কোটি টাকার ঔষধ বিদেশ থেকে আমদানী করতে হয়। কেউ কেউ বলতে পারেন যে, এই দুটি রোগের জন্য ব্যবহৃত বেশীর ভাগ ঔষধই দেশে তৈরী হয়ে থাকে। হ্যাঁ, ঔষধগুলো দেশে তৈরী হয় বটে ; তবে ঔষধ তৈরীর যন্ত্রপাতি, ক্যামিকেল, প্যাকিং সামগ্রী ইত্যাদি সবই কিন্তু বিদেশ থেকে আমদানী করতে হয়। তাছাড়া এসব রোগ নির্ণয় করার জন্য যে-সব প্যাথলজিক্যাল টেস্ট করতে হয় ; তাদের যন্ত্রপাতি, রিয়েজেন্ট ইত্যাদিও বিদেশ থেকে আমদানী করতে হয়। ডাক্তারের চেম্বারে বা হাসপাতালে লাইন দিয়ে বসে থাকা এবং দিনের পর দিন বিছানায় পড়ে থেকে যত মূল্যবান সময়ের অপচয় হয়, সেই কথা না হয় বাদই দিলাম। কেবল এই দুইটি রোগই নয়, ছোট-বড় আরো শত শত রোগের উৎপত্তির সাথেই এই খতরনাক ভাতের সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যাবে (অর্থাৎ রক্তে চিনির ভারসাম্যহীনতার)। ডাক্তারদের মতে, এক মুঠো ভাত খাওয়া আর এক মুঠো চিনি খাওয়ার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কোন পার্থক্য নাই।

আপনি যদি বলেন যে, ভাত নয় বরং অলসতাই হলো আমাদের জাতীয় উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধির পথে প্রধান বাধা ; তবে আমি বলবো ভাতই আমাদের দেহ-মনে অলসতা সৃষ্টি করে। ভাতের মধ্যে থাকা মাত্রাতিরিক্ত চিনি / শ্বেতসার অলসতার একটি মুল কারণ। আমরা যে সামান্য একটু পরিশ্রম করলেই কাহিল হয়ে পড়ি, ভাতে থাকা মাত্রাতিরিক্ত সুগারই ইহার জন্য দায়ী। ভাতে যেহেতু প্রচুর চিনি থাকে এবং ভাত দ্রুত হজম হয়ে তার মূল খাদ্য উপাদান শোষিত হয়ে রক্তে চলে যায়, সেহেতু ভাত খাওয়ার ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই হঠাৎ করে আমাদের রক্তে সুগারের মাত্রা অনেক বেড়ে যায় এবং আমরা ডায়াবেটিস রোগীদের মতো ঘুমঘুমভাব, দুর্বলতা, অলসতা অনুভব করতে থাকি। তবে প্রশ্ন করতে পারেন, জাপানী-কোরিয়ানরা তো ভাত খাওয়া সত্ত্বেও আমাদের মতো অলস নয় বরং কঠোর পরিশ্রমে অভ্যস্ত এবং অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত-শ্রান্তও হয় না। হ্যাঁ, এক্ষেত্রে আবহাওয়াগত কিছু সুবিধা তারা পেয়েছে। তাদের জলবায়ু শীত প্রধান হওয়ার কারণে যথেষ্ট পরিশ্রম করলেও তাদের শরীর ঘামায় না। ফলে তারা আমাদের মতো সামান্য পরিশ্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ে না। আর মঙ্গোলীয়ান গোষ্টির লোকেরা (অর্থাৎ নাক বোচা মানুষরা) নৃতাত্ত্বিকভাবেই খুবই পরিশ্রমী হয়ে থাকে। পক্ষান্তরে আবহাওয়াজনিত কারণে আমাদের শরীর ঘামায় বেশী এবং ঘামের সাথে প্রয়োজনীয় খনিজ লবণ বেড়িয়ে যাওয়ার কারণে আমরা সহজেই দুর্বল হয়ে পড়ি। এক্ষেত্রে ভাত এবং ঘামানো দুটোই আমাদের অলসতা-দুর্বলতা-কর্মবিমুখতার জন্য সমানভাবে দায়ী।

কোনো কোনো পন্ডিত ব্যক্তি যুক্তি দেখান যে, পরিমাণ মতো ভাত খাওয়া ক্ষতিকর নয় বরং মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে ভাত খাওয়াই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু সমস্যা হলো ভাতের মধ্যে এমনই এক অদ্ভূত দুর্দমনীয় আকর্ষণ আছে যে, ভাত খাওয়ার সময় মাত্রা মতো খাওয়ায়ই কষ্টকর বরং মাত্রাতিরিক্ত খাওয়াই স্বাভাবিক। পক্ষান্তরে আটার রুটি মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া যে-কোরো পক্ষেই কঠিন। কেননা ভাত নরম এবং ভেজাভেজা আর রুটি শক্ত এবং শুকনা। কেউ কেউ বলবেন যে, দারিদ্রতাই আমাদের মুল সমস্যা। একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে যে, ভাতই আমাদের দুরারোগ্য দারিদ্রের মুল কারণ। কেননা ভাত গলা পর্যন্ত খেলেও দুই ঘণ্টার মধ্যেই হজম হয়ে যায়। ফলে (ভাত) খেতে হয় প্রচুর এবং এজন্য খাওয়ার পেছনে ব্যয় বেড়ে যাওয়ার কারণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রভৃতি ক্ষেত্রে আমাদেরকে বাধ্য হয়ে ব্যয় সঙ্কোচন করতে হয়। আমাদের শক্তি-সামর্থ বলুন আর (তালপাতার সেপাই মার্কা) হাস্যকর শারীরিক আকার-আকৃতিই বলুন, সবই করুণার উদ্রেক করে (যাচ্ছেতাই)। আর ইহার জন্য দায়ী এই কুলাঙ্কার ভাত। ভাত খাওয়া চীনা, ভারতীয় আর ইন্দোনেশিয়ানদের স্বাস্থ্য দেখেন আর রুটি খাওয়া এরাবিয়ান, ইউরোপীয়ান ও আমেরিকানদের স্বাস্থ্য দেখেন, তাহলেই ভাতের মহিমা বুঝতে পারবেন। ফুটবল, ক্রিকেট ইত্যাদির মতো পরিশ্রম সাধ্য খেলাগুলোতেও দেখবেন ভাত খাওয়া দেশের ছেলে-মেয়েরা তেমন সুবিধা করতে পারে না। কারণ একটাই আর তাহলো ভাত খেলে অল্প সময়ের জন্য প্রচুর শক্তি (ক্যালরি) সাপ্লাই পাওয়া যায় ঠিকই কিন্তু তার কিছুক্ষণ পরই রক্তে ক্যালরির সাপ্লাই একেবারে বিপজ্জনকভাবে কমে যায়। পক্ষান্তরে রুটি খেলে সেটি ধীরে ধীরে হজম (অর্থাৎ রক্তে শোষিত) হয়, ফলে রক্তে এনার্জি/ ক্যালরির মাত্রা একই রকম থাকে দীর্ঘ সময় যাবত। ভাতের মতো অল্প সময়ের জন্য ভীষণ বেড়েও যায় না এবং তারপর একেবারে মুশকিলে ফালানোর মতো কমেও যায় না। আমরা যদি ভাত খাওয়া বাদ দিয়ে দ্রুত রুটি খাওয়ায় অভ্যস্ত না হই, তবে সরকার দীর্ঘদিন যাবত ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ের পেছনে যে প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকা অপচয় করছে, তা আরো কত যুগ চালিয়ে যেতে হবে আল্লাহ্ই ভালো জানেন। অথচ আরবদেশ, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা প্রভৃতি রুটি খাওয়া দেশের সরকারগুলো দম্পতিদের হাজার হাজার মিলিয়ন ডলার বোনাস দিয়েও তাদের দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারছে না। কোন কোন বিশ্লেষক মনে করেন যে, ভাত নয় বরং অশিক্ষা এবং দারিদ্রের কারণে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তাহলে আরব দেশগুলোর দিকে লক্ষ্য করুন, তাদের শিক্ষার হার অনেক কম তারপরও তাদের জনসংখ্যার বিষ্ফোরন নাই। এমনকি কয়েক দশক পূর্বে যখন তারা দরিদ্র ছিল, তখনও তাদের জনসংখ্যার কোন সমস্যা ছিল না।

অনেকে মনে করেন, অশিক্ষাই আমাদের সমৃদ্ধির পথে সবচেয়ে বড় বাধা। এক্ষেত্রে বলা যায় অভাব অশিক্ষার মূল কারণ, অভাবের মূল কারণ জনসংখ্যার লাগামহীন বৃদ্ধি এবং জনসংখ্যার লাগামহীন বৃদ্ধির মূল কারণ ভাত। ইদানীং অনেকে বলছেন যে, দুর্নীতি আমাদের প্রধান সমস্যা। ভেবে দেখুন, দুর্নীতির মূলে আছে দারিদ্র-অশিক্ষা-অসচেতনতা আর আমাদের দেশে দারিদ্র-অশিক্ষার একটি বড় কারণ হলো জনসংখ্যার বিষ্ফোরন এবং জনসংখ্যা যে আর্শিবাদ না হয়ে বিরাট সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে, তার মূলে আছে এই কমবখ্ত ভাত। কোন কোন বিজ্ঞ ব্যক্তি মনে করেন যে, জাপান উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তার বিশাল জনসংখ্যাকে অভিশাপ থেকে আশির্বাদে রূপান্তরিত করেছে। সত্যি সত্যি জাপানের দৃষ্টান্তটি একটি উল্লেখযোগ্য ব্যতিক্রম আর ব্যতিক্রম কখনও সমাধান হতে পারে না। কাজেই রোগ-ব্যাধিমুক্ত শরীর-স্বাস্থ্য এবং সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গঠনের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য আমাদের সকলেরই উচিত হবে এখন থেকে ভাত খাওয়া সর্বোতভাবে বর্জন করা এবং আটার রুটি খাওয়া শুরু করা। আমি জানি কাজটি খুবই কঠিন এবং রাতারাতি করা সম্ভব নয় কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যই আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আরেকটি সমস্যা হলো, আমাদের নারী সমাজ রুটি পাকানোর চাইতে ভাত রান্না করতে বেশী আগ্রহী। কেননা ভাত রান্না করা খুবই সহজ কিন্তু রুটি বানানো খুবই কষ্টকর কাজ। তবে পাশাপাশি এটাও চিন্তা করে দেখতে হবে যে, ভাত খাওয়ার জন্য নানা রকমের মজাদার তরকারী রান্না করতে হয় কিন্তু রুটি খাওয়ার জন্য তার কোন দরকার নেই। রুটি খাওয়ার জন্য স্রেফ আলু ভাজি অথবা ডাল হলেই যথেষ্ট। সেক্ষেত্রে যে পয়সা দিয়ে আমরা তরকারী ক্রয় করি, তা দিয়ে আমরা দেশী-বিদেশী মৌসুমী ফল-মূল খেতে পারি। বিষয়টি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যও হবে অধিক উপকারী।

তরকারীর যে আকাশ ছোয়া দাম, তিন কেজি করলা না খেয়ে বরং এক কেজি আপেল খাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কেননা একে তো শাক-সবজিতে তেমন কোন ভিটামিন থাকে না, তারপরেও যা থাকে সেগুলো আবার রান্নার সময় আগুনের তাপে নষ্ট হয়ে যায়। রুটি বানানোর ঝামেলা থেকে আমাদের নারী সমাজকে রক্ষা করার জন্য দেশের হোটেল-রেস্তোরা-খাবার দোকান মালিকদের এগিয়ে আসতে হবে। তাদেরকে বাতাসের মতো পাতলা আর ছয় মাসের পোড়া তেলে ভাজা পরোটা বানানোর অভ্যাস ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মতো মেগা সাইজের রুটি বানানোর তরিকা চালু করতে হবে যাতে এক রুটিতেই এক পরিবারের সকলের পেট ভরে যায়। আবার ইউরোপ-আমেরিকার মতো পাউরুটি তৈরীর মেশিন ঘরে ঘরে সহজলভ্য করা যেতে পারে। কেহ কেহ চালের চাইতে আটার দাম বেশী ইত্যাদি অজুহাত দেখাতে পারেন, কিন্তু বিস্তর অসুখ-বিসুখ আর অকাল বার্ধক্যের কথাও পাশাপাশি তাদের চিন্তা করা উচিত। আটা রুটির শতভাগ ফজিলত পেতে চাইলে আমাদেরকে আবার খোলা আটা খাওয়া শুরু করতে হবে ; কেননা যে-সব কোম্পানী প্যাকেটে করে আটা মার্কেটে ছাড়ে তারা আটাকে সাদা করার নামে আটার আসল জিনিসটাই ছেঁকে ফেলে দেয়। সরকারের নিকট আমাদের দাবী থাকবে, গম চাষকে সর্বাত্মকভাবে পৃষ্টপোষকতা প্রদান করা হউক এবং ধান চাষকে নিরুৎসাহিত করা হউক। প্রয়োজনে জেনেটিক্যালি মোডিফাইড গমের চাষ করা হউক। কেননা ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে জিএম ফুড স্বীকৃতি পেয়েছে ; আমাদের অযথা দ্বিধা-দন্দ্ব করে সাতপাঁচ ভেবে বসে থাকলে চলবে না। সর্বোপরি মহানবী (দঃ) ও এই জিএম ফুডের পক্ষে মতামত দিয়েছেন। কেননা এক বাণীতে তিনি বলেছিলেন যে, “আখেরী জামানায় খাদ্য-শস্যে খুবই বরকত হবে”। তার মানে হলো মেগা সাইজের চাল-গম-পেয়াজ-রসুন-ফলমুল-তরিতরকারি ইত্যাদির প্রচলন হবে এবং দুর্ভিক্ষ ঠেকাতে (জনসংখ্যার ভারে নুহ্য) মানবজাতির পক্ষে সেগুলো খাওয়া ছাড়া কোন বিকল্প থাকবে না। লেখাটি ডাঃ বশীর মাহমুদ ইলিয়াস নামরে একজন হোমিও কনসালটেন্টের কাছ থেকে ধার করা!!

লেখাটিতে কিছু গাজাখুরি থাকলেও কথা কিন্তু একেবারে খারাপ না! ভাত খাওয়ায় বৈজ্ঞানিকভাবে কোন ক্ষতিকর দিক না থাকলেও অতিরিক্ত ভাত আসলেই ক্ষতিকর! তাই চলুন সবাই ভাত কম খাই, জনসংখ্যার চাপ কমাই!

Sunday, June 28, 2009

Four Tips For Buying Stocks In A Recession

Four Tips For Buying Stocks In A Recession
by Glenn Curtis

Keep reading for some tips on how to invest in a troubled economy.

1. Think Resilience

During recessionary periods, individuals aren't able to spend as much money on high-tech gadgets or big-ticket items, such as cars or high end electronics; instead, people tend to put their dollars toward necessities, such as food or utilities. In addition, according to a McGraw-Hill study of advertising performance, companies that can afford to advertise will win consumers at the local markets, regardless of brand name recognition pre-recession, making them strong contenders for your portfolio.

2. Avoid Overpaying For A Stock

In recessionary periods or bear markets, doing your homework is extremely important because overpaying for a stock can have catastrophic consequences.

There are no hard-and-fast rules and certainly no guarantees to help you avoid overpaying. However, you can try to purchase shares in a (promising) company that trade below their tangible book value. Why? In an economic slowdown, earnings might decelerate or even be non-existent. When that happens, something tangible can protect the downside.

In a perfect world, when you purchase shares in a company that trade below tangible book value, even if the company breaks up and is sold off in pieces, you, as the shareholder, may still have a chance of being made whole again through asset sales.

3. Make Sure All the Air Is Out of the Balloon

If a company has been consistently reporting bad news and its stock has been in decline, a risky proposition would be to buy the shares in a recession. After all, who knows whether the worst is over and the stock has bottomed out? In short, the best advice might be to avoid a stock until the stream of bad news appears to have ended, or the market has turned enough to let you have a risk cushion.

But, how can one tell if the worst is over? It's not always easy and there are never any guarantees, but you should generally look for the following hints:

* Press releases or earnings calls indicate that management has become more upbeat. This is subjective, however, so you still have more homework to do if this occurs.
* The company or the sell side starts raising earnings estimates.
* New research coverage has been initiated. This is sometimes a positive sign that future growth or expansion can occur. However, if the company cannot round up the funds to support this section, this could be a negative for the company too.
* A company books large one-time charges in its fourth quarter as a means of lumping all the bad financial news into one time period and then painting a favorable picture for the upcoming year. (To learn more about company tricks,

4. Diversify Your Investments

Although this may go without saying, diversify your holdings when possible. This doesn't mean simply spreading holdings across a handful of stocks, but diversifying by industry and, if suitable, getting some overseas exposure too.

Let's take a look at some common diversification questions:

* Why is diversification so important during a bear market? Very simply, picking a bottom in a given stock, industry, or market is difficult or impossible. Therefore, limiting exposure to a particular security or group of securities makes more sense. You are more likely to stay afloat if you grab many life preservers, rather than just one (which may not keep your head above water in bad weather).
* How much should an investor diversify? Some investors believe that diversification can be obtained with approximately 10 to 20 stock holdings, while others believe in an even larger number of holdings and a variety of asset types.
* What other ways can I diversify? For one, consider mutual funds as a way of obtaining diversification. However, you can choose to explore certain asset allocation strategies and asset classes that best suit your risk tolerance instead.. Whatever way you diversity, and before you invest, it would be wise to consult an advisor. Discuss your unique situation with the advisor to make sure your investments are consistent with your risk tolerance and financial means. A properly diversified portfolio can help smooth returns and make the road to financial security less bumpy

Bottom Line

Risks are associated with buying equities in bear markets. However, with a little homework, you can mitigate some of that risk. Over time, stocks have proved to be a very resilient asset class, and they needn't be avoided if you know how to handle them.

Thursday, June 25, 2009

Focus when boss taking

See the video .......

বিখ্যাতদের মজার ঘটনা

১. সুধাকান্ত রায়চৌধুরীর সাথে রবীন্দ্রনাথ একবার বেড়াচ্ছিলেন । হঠাৎ গুরুদেবের কাতরক্তি শুনে সুধাকান্তবাবু তার দিকে তাকাতেই, রবীন্দ্রনাথ নিজেকে সামলে নিয়ে বললেন , “পা-কে চরনকমল বা পাদ-পদ্ম কেন কলে জান?”

প্রশ্ন শুনে সুধাকান্তবাবুর চোখে বিষ্ময় দেখে রবীন্দ্রনাথ পায়ের মোজা খুলতে খুলতে বললেন “তাই যদি না হয়, তাহলে শরীরের এত জায়গা থাকতে মোজা ভেদ করে মৌমাছিটা পায়ের একেবারে তলায় হুলটা বিঁধালো কেন !!”

২.নোবেল পুরষ্কারপ্রাপ্ত বিখ্যাত বিজ্ঞানী নিল্স বোর-এর লাইব্রেরির দেয়ালে একটা ঘোড়ার খুরের নাল আটকানো ছিল । ঘোড়ার খুরের নাল নাকি লোককে অনেক সোভাগ্য এনে দেয়। এক আমেরিকান বিজ্ঞানী নিল্স বোর-এর সাথে দেখা করতে গিয়ে সেটা দেখে বিষ্মিত হয়ে বলেন,আপনি নিশ্চয় এসব আজগুবি জিনিস বিশ্বাস করেন না!!
বিজ্ঞানী নিল্স বোর বলনেন-“তা করি না।“
তাহলে এটাকে দেয়ালে আটকে রেখেছেন কেন ?
বিজ্ঞানী নিল্স বোর বলেন, কোন যুক্তি বিশ্বাসী লোক এতে বিশ্বাস করে না। তবে শুনেছি , “বিশ্বাস না করলেও সৌভাগ্য আনার কাজ,এটা ঠিকই করে যায়”।

৩. পঞ্চম শতকের ধর্ম প্রচারক সেন্ট অগাস্টিনকে নাকি একজন প্রশ্ন করেছিল, আচ্ছা, স্বর্গ আর মর্ত তৈরী করার আগে যে অন্তহীন সময় ছিল-তখন বসে বসে সৃষ্টিকর্তা কি করেছিলেন ??

সেটা শুনে অগাস্টান ভীষন চটে উত্তর দিয়েছিলেন, যারা এই ধরনের অবাঞ্চিত প্রশ্ন করে ,তাদের জন্য নরক তৈরী করেছিলেন ।

Tuesday, June 23, 2009

মিরাকল

Ektu Hasben Pls.

বাংলা সার আজ পড়াশোনা বাদ দিয়ে তিনি ক্লাসের সবাইকে বললেন রচনা লিখতে। যার যা মনে আসে, সে তার ইচ্ছেমত ওই বিষয়ে রচনা লিখতে পারবে। সবাই লিখতে শুরু করল। শিক্ষক আরাম করে চেয়ারে বসে একটা খাতা নিয়ে বাতাস কারছেন নিজেকে।

একে একে সবাই খাতা জমা দিল। শিক্ষক সবারটা দেখলেন। কেউ লিখেছেন গরু, কেউ বিদ্যালয়, কেউ বা আমাদের গ্রাম, বাজার ইত্যাদি নিয়ে। এদের মধ্যে এক ছেলে রচনা লিখেছে কুমির নিয়ে। অন্য রকম বিষয় দেখে নড়েচড়ে বসলেন শিক্ষক।


ছেলেটা লিখেছে কুমির উভচর প্রাণী। কুমিরের আছে দুটি চোখ, দুটি কান ও চারটি পা। আর বিশাল একটা মুখ এবং দাঁতগুলো ভীষণ ধারালো। কুমিরটির সারা দেহে খসখসে শক্ত চামড়ার আবরণ রয়েছে। আর আছে বিশাল লম্বা একটি লেজ। সেই লেজে আছে খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা........

শিক্ষক হুঙ্কার দিলেন-এই বদমাশ, এগুলো কী লিখেছিস! এত খাঁজকাটা কেন? জবাবে ছাত্র বলল, 'স্যার, অনেক লম্বা লেজ তো, তাই অনেক বেশি খাঁজকাটা।'
শিক্ষক বললেন, 'হয়েছে, তোর আর কুমির নিয়ে রচনা লিখতে হবে না। কালকে গরু নিয়ে রচনা লিখে আনবি।'

পরদিন ছাত্র ২০ পৃষ্ঠার একটা রচনা এনে শিক্ষককে দিল। শিক্ষক তো অবাক! গরু নিয়ে ছেলেপেলেরা আধা পৃষ্ঠা লিখতে পারেনা, আর এই ছেলে ২০ পৃষ্ঠা লিখে ফেলেছে ! পড়তে শুরু করলেন তিনি.......

গরু একটি গৃহপালিত প্রাণী। তার দুটি চোখ, দুটি কান, চারটি পা, দুটি শিং ও একটি লেজ আছে। গরু অনেক নিরীহ একটি প্রাণী। আমাদের একটি গরু ছিল, তার গায়ের রং ছিল ধবধবে সাদা। রোজ বিকেলে রাখাল তাকে ক্ষেতে চরাতে নিয়ে যেত। একদিন রাখাল তাকে নদীর ধারে চরাতে নিয়ে গেল। হটাৎ সেই নদী থেকে একটি কুমির উঠে এসে গরুটিকে কামড়ে নদীতে নিয়ে গেল। সেই কুমিরের ছিল দুটি চোখ, দুটি কান ও চারটি পা। তার ছিল বিশাল একটা মুখ, তার দাঁতগুলো ছিল ভীষণ ধারালো। কুমিরের সারা দেহে ছিল খসখসে শক্ত চামড়া, আর ছিল বিশাল লম্বা একটা লেজ। সেই লেজে ছিল খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা..........
এরপর শিক্ষক যতই পৃষ্ঠা উল্টান সব পৃষ্ঠাতেই খাঁজকাটা লেখা। চিৎকার দিয়ে ডাকলেন তাকে। 'হতভাগা, কী লিখেছিস এসব'?!

জবাবে ছাত্র বলল, 'স্যার, অনেক বড় লেজ তো, অনেক বেশি খাঁজ।' শিক্ষক কিছুক্ষণ ভাবলেন। তারপর বললেন, 'ঠিক আছে, তুই কালকে 'আমাদের বাড়ি' নামে একটা রচনা লিখে আনবি।'

যেই কথা সেই কাজ। পরদিন ছাত্র বিপুল উদ্যমে ৩৪ পৃষ্ঠার রচনা লিখে আনল। শিক্ষকের হাতে দিতেই তিনি শঙ্কিত দৃষ্টিতে ছাত্রের দিকে তাকালেন। এবার পৃষ্ঠা আরও বেশি, খাতা আরও ভারী, হবেই না বা কেন! একটা বাড়ির ওজন তো আর কম নয়। খাতার মধ্যে আমাদের বাড়ি লিখলে তার ওজন তো বেশি হবেই। খুশি মনে পড়তে শুরু করলেন তিনি।

আমাদের বাড়িটি গ্রামের মধ্যমণি। টিনের চালাঘেরা এই বাড়ির দেয়াল তৈরি হয়েছে মাটি দিয়ে। আনাদের বাড়ির চারপাশে অনেক ফলের গাছ রয়েছে। ফলের মৌসোমে পাকা ফলের মিষ্টি গন্ধে আশেপাশের লোকজন ছুটে আসে। আমাদের বাড়িটি ঘিরে সব সময়ই মৃদুমন্দ হওয়া বয়ে যায়। গতবার বর্ষা মৌসুমে ভীষন বৃষ্টি হলো। নদীর পানি উপচে বন্যা হয়ে গেল সব জায়গায়। পানি উঠল আমাদের বাড়িতেও। কোমরসমান পানি। সেই পানিতে একদিন সকালে দেখা গেল মস্ত এক কুমির। সেই কুমিরের ছিল দুটি চোখ, দুটি কান ও চারটি পা। তার ছিল বিশাল একটা মুখ, আর তার দাঁতগুলো ছিল ভীষন ধারালো। সেই কুমিরের সারা দেহে ছিল খসখসে শক্ত চামড়া আর ছিল বিশাল লম্বা একটা লেজ। সেই লেজে ছিল খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা...........

শিক্ষক স্তব্ধ হয়ে বসে রইলেন। পাতার পর পাতা শুধু খাঁজকাটা লেখা। এই ছেলেকে যা-ই লিখতে দেওয়া হয়, তা-ই সে কুমির বানিয়ে ফেলে। ভাবতে বসলেন শিক্ষক, 'নাহ, এবার এমন কিছু নিয়ে লিখতে দিতে হবে, যাতে সে কুমির আনার সুযোগ না পায়।' ডাকলেন তিনি ছাত্রকে, 'এই পন্ডিত , এদিকে আয়, কালকে তুই "পলাশীর যুদ্ধ" নিয়ে রচনা লিখবি।' 'কিন্তু স্যার, পলাশীর যুদ্ধ নিয়ে আমি তো কিছুই জানিনা। আমাকে কিছুটা বলে দিন, বাকিটা আমি লিখতে পারব।'

শিক্ষক বললেন, 'পলাশীর যুদ্ধ হয় ১৭৫৭ সালে, তখন বাংলার নবাব ছিলেন সিরাজউদ্দৌলা। নবাবের সৈন্যসংখা ইংরেজদের তুলনায় ১০ গুন বেশি থাকলেও তিনি তাঁর সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় হেরে গেছেন যুদ্ধে। নবাব জানতেন যে মীরজাফর বিশ্বাসঘাতক, তার পরও তাঁকে যুদ্ধের সেনাপতি হিসেবে রাখাটাই ছিল তাঁর মস্তবড় ভুল...,

এতক্ষনে ছাত্র চিৎকার দিয়ে বলে উঠল , 'হইছে স্যার, আমি পারমু বাকিটা। কাইলকাই আপনারে পলাশীর যুদ্ধ রচনা লেইখ্যা দিমু।' শিক্ষক মনে মনে সন্তুষ্ট, বাপধন, এইবার তুমি কুমির পাইবা কই...

পরদিন ছাত্র 'পলাশীর যুদ্ধ' রচনা লিখে এনে দিল শিক্ষকের হাতে। ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে পড়তে শুরু করলেন তিনি। বাংলার বিখ্যাত পলাশীর যুদ্ধ হয় ১৭৫৭ সালে। তখন বাংলার নবাব ছিলেন সিরাজউদ্দৌলা। নবাবের সৈন্যসংখ্যা ইংরেজদের তুলনায় ১০ গুন বেশি হলেও তিনি তাঁর সেনাপতি মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় হেরে গিয়েছিলেন যুদ্ধে। নবাব জানতেন যে মীরজাফর বিশ্বাসঘাতক। তার পরও তাঁকে সেনাপতি হিসেবে বহাল রেখে তিনি খাল কেটে কুমির এনেছিলেন। সেই কুমিরের ছিল দুটি চোখ, দুটি কান ও চারটি পা। তার ছিল বিশাল একটা মুখ আর দাঁতগুলো ছিল ভীষন ধারালো। সেই কুমিরের সারা দেহে ছিল খসখসে শক্ত চামড়া আর ছিল বিশাল লম্বা একটি লেজ। সেই লেজে ছিল খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা খাঁজকাটা.............................