Saturday, July 18, 2009

doc/docx ফাইলকে কে .pdf এ কনভার্ট করবেন যেভাবে

অনেক সময় আমরা এম.এস.ওয়ার্ডে তৈরি ডকুমেন্টস ফাইলকে প্রয়োজনে বিভিন্ন কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে থাকি। এসব ফাইলে অনেক সময় অনেক সেনসেটিভ বিষয় থাকে যা একটু চেঞ্জ করলেই পুরো বিষয়টা উলট পালট হয়ে যায়। এ জন্য কোন কোম্পানী যখন কোন ডকুমেন্ট অন্য কোম্পানীর নিকট প্রেরণ করে তখন পি.ডি.এফ ফরমেটে পাঠায়।

আমরা Acrobat Reader এর মাধ্যমে তা করতে পারি। অনেক সময় সফটওয়্যারটি আপনার কাছে নাও থাকতে পারে। তখন আপনি উল্লেখিত পদ্ধতিতে খুব সহজে ওয়ার্ড, এক্সেল কিংবা পাওয়ার পয়েন্টে তৈরীকৃত ফাইলকে পি.ডি.এফ ফরমেটে কনভার্ট করে পাঠাতে পারেন।

প্রথমে www.doc2pdf.net সাইটটি ওপেন করুন। এরপর Choose File থেকে আপনার ফাইলটির লোকেশান দেখিয়ে কনভার্ট ডকুমেন্ট এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের ভেতর আপনার ফাইলটি পি.ডি.এফ ফরমেটে আপনার সামনে ওপেন হবে। এরপর ফাইলটি সেভ করে নিন।


Courtesy: আরিফ ভূঁইয়া,দোয়ালা, ক্যামেরুন

Value

A well known speaker started off his seminar by holding up a $20 bill. In the room of 200, he asked, "Who would like this $20 bill?"

Hands started going up.
He said, "I am going to give this $20 to one of you but first, let me do this." He proceeded to crumple the dollar bill up.

He then asked, "Who still wants it?"
Still the hands were up in the air.
"Well," he replied, "What if I do this?" And he dropped it on the ground and started to grind it into the floor with his shoe.

He picked it up, now all crumpled and dirty. "Now who still wants it?" Still the hands went into the air.
"My friends, you have all learned a very valuable lesson. No matter what I did to the money, you still wanted it because it did not decrease in value. It was still worth $20.

Many times in our lives, we are dropped, crumpled, and ground into the dirt by the decisions we make and the circumstances that come our way.

We feel as though we are worthless. But no matter what has happened or what will happen, you will never lose your value.

You are special - Don't ever forget it!




Source: Blue chip bhai, SB Forum

Monday, July 13, 2009

প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যে যে ৭৭টি স্থান শীর্ষে

প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যে নির্বাচনে প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়া ৪০৪টি স্থান থেকে কমে ২৬১টি স্থান দ্বিতীয় পর্বের জন্য র্নিবাচিত হয় এবং দ্বিতীয় পর্বের ভোটে যে ৭৭টি স্থান বর্তমানে নির্বাচিত হয়েছে তা নিউ সেভেন ওয়ার্ন্ডাস ফাউন্ডেশন কর্তৃক মনোনিত ইউনেসকোর সাবেক মহাপরিচালক ফেদেরিকো মায়রসহ গঠিত বিচার কমিঠি ২১শে জুলাই বিচার বিশ্লেষনের মাধ্যমে প্রতি গ্র“পে ৭টি করে মোট ২৮টি স্থানকে চুড়ান্ত নির্বাচনের জন্য বাছাই করবেন। যে ২৮টি স্থান থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত অনলাইন ও টেলিফোনে ভোটের মাধ্যমে প্রতি গ্র“প থেকে ১টি করে মোট ৭টি স্থানকে বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তার্শ্চয নির্বাচন করা হবে। এই ৭৭টি স্থানের মধ্যে বাংলাদেশের কক্সবাজার ও সুন্দরবন, ভারতের কাজিরাঙ্গা ন্যাশনাল পার্ক, পাকি¯Íানের সাইফুল মালুক হ্রদ, শ্রীলংকার সিংহরাজ রেইন ফরেষ্ট ও মালদ্বীপের আর্র্চিপিলেগো দ্বীপ রয়েছে। সবচেয়ে অবাক হওয়ার বিষয় হচ্ছে নেপালের বিখ্যাত এভারেষ্ট শৃঙ্গ ও কানাডা, আমেরিকার নায়গ্রা ফলস্ ৭৭টির তালিকায় না আসা। এবং এই না আসার কারণ হচ্ছে প্রচারনা ও ভোট প্রয়োগে অবহেলা। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস কক্সবাজার ও সুন্দরবন নির্বাচিত ২৮টি স্থানে আসবে। তারপর ২০১১ সাল পর্য়ন্ত প্রচুর প্রচারনা ও ভোটের মাধ্যমে এই দুটি স্থানকে আমারা শেষ ৭টি চুড়ান্ত প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যের শীর্ষ তালিকায় নিয়ে আসবো ইনশাল্লাহ্। নিন্মে গ্র“প ও দেশের পরিচিতিসহ সাইটে পাওয়া ৭১টি নির্বাচিত স্থানের নাম দেওয়া হলো এলোমেলো ভাবে। বাংলাদেশের স্থান দুটি যথাক্রমে “ই” এবং “জি” গ্র“পে, তাই গ্র“প দুটিকে আগে দেওয়া-গেল:-
২২শে জুলাই ২০০৯ইং হইতে ভোট দেওয়ার জন্য ওয়েভ সাইট: http://www.new7wonders.com/nature/

“ই” গ্র“প: (বনাঞ্চল, পার্ক, অরণ্য)

১. সুন্দরবন--- বাংলাদেশ ও ভারত
২. ব্ল্যাক ফরেষ্ট--- জার্মানী
৩. আমাজন---- বলিভিয়া, ব্রাজিল,গায়ানা,কলম্বিয়া, পেরু, ভেনিজুয়েলা ইত্যাদি
৪. স্কানিয়া নোভা---- ইউক্রেন
৫. প্ল্যাটানো ফরেষ্ট----- হন্ডুরাস
৬. র্পূতো প্রিন্সেসা রিভার----- ফিলিপাইন
৭. রিটিজেট ন্যাশনাল র্পাক----- রুমানিয়া
৮. সিংহ রাজ রেইন ফরেষ্ট--- শ্রীলংকা
৯. দ্যা ন্যাশনাল র্পাক---- ডেনর্মাক
১০. ইল ইয়ানকু----- র্পূতো রিকো
১১. কাজি রাঙ্গা ন্যাশনাল র্পাক--- ভারত
১২. বায়োলজিয়া ফরেষ্ট--- বেলুরাস , পোল্যান্ড
১৩. ক্রিসমাস আইলেন্ড---- ক্রিসমাস আইলেন্ড
১৪. কমোডু ন্যাশনাল র্পাক--- ইন্দোনেশিয়া

“জি” গ্র“প: (সমুদ্র ও বীচ)

১. কক্সবাজার---- বাংলাদেশ
২. হা লং বে ---- ভিয়েতনাম
৩. গ্রেট বেরিয়্যার রীফ---- অষ্ট্রেলিয়া, পাপুয়া নিউগিনি
৪. কন্সী---- আরুবা
৫. ডেন্স ব্লু হোল--- বাহামা
৬. মিলর্ফোড সাউন্ড---- নিউজিল্যান্ড
৭. বে অব ফান্ডী--- কানাডা
৮. সিলিপস অব মোহর---- আয়ারল্যান্ড

“এ” গ্র“প: (মরুভূমি ও তুষার অঞ্চল)

১. আল হাসা ওসিস--- সৌদী আরব
২. আটক্যামা ডের্জাড--- চিলি
৩. ওয়াদী রাম---- জর্ডান
৪. সোসুসভ্যালি---- নামিবিয়া
৫. মাচুরিয়ান লেক ডের্জাড---- পোল্যান্ড


“বি” গ্র“প: ( দ্বীপ সমূহ)

১. আর্র্চিপিলেগো দ্বীপ --- মালদ্বীপ
২. জিজু আইল্যান্ড--দক্ষিণ কোরিয়া
৩. র্ফানান্দো ডি নরেনহা----ব্রাজিল
৪. গালাপাগোস আইল্যান্ড--- ইকুয়েডর
৫. ককোস আইল্যান্ড--- কোষ্টারিকাূ
৬. ওমিটাপি আইল্যান্ড--- নিকারগুয়া
৭. নরফক আইল্যান্ড---- নরফক আইল্যান্ড
৮. বু তিনা সোলাস---- সংযুক্ত আরব আমিরাত
৯. সিপাডান আইল্যান্ড---- মালেয়শিয়া

“সি” গ্র“প: ( পর্বত ও আগ্নেয়গিরি)

১. মাউন্ট ওলেম্পাস--- গ্রীস
২. মাড ভলকানোস--- আজারভাইজান
৩. ভিসুভিয়াস---- ইটালী
৪. টেবল মাউন্টেন--দণি আফ্রিকা
৫. উ সান--- চায়না তায়েফে
৬. মাউন্ট কিলিমানজারো--- তানজানিয়া
৭. মেথ্রন কারভিনু—ইটালী, সুইজারল্যান্ড


“ডি” গ্র“প: ( গুহা, পর্বত শৃঙ্গ ও ভ্যালী )

১. কোলকা ক্যানয়ন--- পেরু
২. বেলুর্গাডাসিক রক--- বুলগেরিয়া
৩. আজুরি উইন্ডো---- মাল্টা
৪. চিকামোচা ক্যানয়ন--- কলম্বিয়া
৫. পেরাভিসিসি গেইট---- চেক প্রজাতন্ত্র
৬. রক অব আফ্রোদিতি--- সাইফ্রাস
৭. সুমিডেরো ক্যানয়ন--- মেক্সিকো
৮. উলুরু আয়ার রকস---- অষ্ট্রেলিয়া
৯. ভেরিলু কেভস্ ---- মেসোডেনিয়া
১০.ডিজাভলজা ভরুস--- সার্বিয়া
১১. ইসরাইজেন ওয়েল্ট--- অষ্ট্রিয়া
১২. হান-সুর-লেস কেইভস--- বেলজিয়াম
১৩. গ্রান্ড ক্যানয়ন--- আমেরিকা
১৪. জিতা গ্রেত্তো---- লেবানন


“এফ” গ্র“প: ( লেক, নদী ও র্ঝণা)

১. এঞ্জেল ফলস্---ভেনিজুয়েলা
২. ডেড সি---- ইজরাইল, র্জডান, ফিলি¯িস্তন
৩. লেক সাইফুল মূলুক---- পাকিস্তান
৪. দুরু রিভার ভ্যালী--- পূর্তগাল
৫. ইগুজু ফলস্--- আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল
৬. কায়াতুর ফলস্---- গায়ানা
৭. লেগুনা কোলারেডা---- বলিভিয়া
৮. লেক আতিতলান---- গুয়েতেমালা
৯. লেক ব্লেড--- স্লোভেনিয়া
১০. লেক ওরিড--- আলবেনিয়া, মেসোডোনিয়া
১১. কোটাপেকু লেক---- এল সালভেদর
১২. লেক সায়মা--- ফিনল্যান্ড
১৩. লেক টিটিকা -- বলিভিয়া, পেরু
১৪. ষ্ট্রাভাসকি প্লেসো লেক---- স্লোভাকিয়া

Sunday, July 12, 2009

একজন চাকুরিজীবিপিঁপড়ার গল্প

একজন চাকুরিজীবি পিঁপড়ার গল্প

প্রতিদিন সকাল সকাল ছোট্ট পিঁপড়াটি অফিসে এসেই কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে।প্রচুর কাজ করে সে, সময় কাটে তার চমৎকার সুখে।

অফিসের প্রধান, সিংহ অবাক হয়ে লক্ষ করে কোনো ধরণের সুপারভিশন ছাড়াই পিঁপড়া কাজ করে যাচ্ছে। সুপারভিশন ছাড়াই যদি পিঁপড়া এত কাজ করতে পারে, সিংহ ভাবে, তাহলে একজন সুপারভাইজার থাকলে তো সে আরো বেশি কাজ করতে পারবে।

সিংহ তাই তেলাপোকাকে সুপারভাইজার পদে নিয়োগ দিল; সুপারভাইজার হিসেবে তেলাপোকার রয়েছে প্রচুর অভিজ্ঞতা আছে এবং চমৎকার সবরিপোর্ট লেখায় তার বেশ সুনাম।


তেলাপোকার প্রথম পদক্ষেপ হলো অ্যাটেনডেন্স সিস্টেমে একটি ঘড়ির ব্যবস্থা করা। লেখার কাজে তাকে সাহায্য এবং লেখা টাইপ করার জন্য একজন সেক্রেটারিরও প্রয়োজন হলো তার।

তেলাপোকা মাকড়শাকে তার সেক্রেটারি পদে নিয়োগ দিল, যার কাজ হলো সব নথিপত্র ম্যানেজ করা এবং ফোন কল তদারক করা।


তেলাপোকার রিপোর্ট দেখে সিংহ খুব খুশি হলো। সে তেলাপোকাকে নির্দেশ দিল প্রোডাকশন হার এবং ট্রেন্ড অ্যানালাইসিসের গ্রাফ তৈরি করে দিতে যাতে সেগুলি বোর্ড মিটিংয়ে উপস্থাপন করা যায়।

তেলাপোকা এ কাজের জন্য একটি নতুন কম্পিউটার এবং একটি লেজারপ্রিন্টার ক্রয় করল। এবং আই.টি. ডিপার্টমেন্টের দায়িত্ব নেয়ার জন্য মাছিকে নিয়োগ দিল।


পিঁপড়া, একদা যে প্রচুর কাজ করত এবং হাসি খুশি ছিল, এত সব পেপারওয়ার্ক, মিটিং অপছন্দ করা শুরু করল, কারণ এগুলি তার মূল কাজের অধিকাংশ সময় নষ্ট করতে লাগলো।

সিংহ এবার সিদ্ধান্ত নিল পিঁপড়া যে ডিপার্টমেন্টে কাজ করে, তার সামগ্রিক দায়িত্ব নেয়ার জন্য কাউকে নিয়োগ দেয়া দরকার। এ কাজের ভার দেয়া হলো সিকাডা'কে, যার প্রথম কাজ হলো একটি কার্পেট এবং একটি এরগোনমিক চেয়ার কেনা।


সিকাডা'রও দরকার হলো একটি কম্পিউটার, এবং একজন ব্যক্তিগত সেক্রেটারির, যাকে সে তার আগের অফিস থেকে নিয়ে আসলো। সিকাডা বাজেট কন্ট্রোল স্ট্রাটেজিক অপটিমাইজেশন প্ল্যান এর উপর বেশ জোর দিল।

কিন্তু পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট এখন একটি বিষণ্ণ জায়গায় পরিণত হলো;সেখানে কাজ করে কেউ আর হাসে না, সবারই মন ভার থাকে।

ঠিক সে মুহূর্তে সিকাডা সিংহকে বুঝালো যে একটি ক্লাইমেটিক স্টাডি বেশ জরুরি হয়ে পড়েছে। পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্টের পারফর্মেন্স পর্যালোচনা করে সিংহ দেখল প্রোডাকশন বেশ কমে গেছে, তাই সে পেঁচার শরণাপন্ন হলো সমাধানের জন্য। পেঁচা বিশ্বখ্যাত, স্বনামধন্য একজন কনসালট্যান্ট।


পেঁচা তিন মাস ধরে কাজ করে বিশাল এক রিপোর্ট তৈরি করল। রিপোর্টটি কয়েকটি বড় বড় খন্ডে বিভক্ত, যার সারমর্ম: পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্টে ওভারস্টাফড।

মোটিভেশনের অভাব এবং নেগেটিভ অ্যাটিটিউডের কারণে পিঁপড়াকে ছাটাই করা হলো।

Sunday, July 5, 2009

WHICH IS FASTESTS

Four applicants from Cambridge, Yale, MIT & Kala Kabir from Dhaka University were to be interviewed for a prestigious job. One common question was asked to all 4 of them.


INTERVIEWER: WHICH IS THE FASTEST THING IN THE WORLD?

YALE guy: Its light, Nothing can travel faster than light

HARVARD Guy: It's the Thought; b'cos thought is so fast it comes instantly
in your mind.

MIT guy: Its Blink, you can blink and its hard to realize you blinked

Kala Kabir: Its Loose motion

INTERVIEWER: (Shocked to hear Kala's reply, asked) "WHY"?

Kala Kabir: Last night after dinner, I was lying in my bed and I got the
worst stomach cramps, and before I could THINK, BLINK, or TURN ON THE
LIGHTS, it was over!!!!

Saturday, July 4, 2009

কথোপকথোন ঃ কলা এবং পেয়ারা

বেশ কিছুদিন পর দুই বন্ধু, কলা এবং পেয়ারার মধ্যে দেখা হলো
(এরা একজন অন্য জনকে সহ্য করতে পারত না)
কলাঃ তোকে দেখলে আমার খুব কষ্ট হয়।
পেয়ারাঃ কেন??????
কলা ঃ না তোরে মানূষ যেমনে খায় ........
পেয়ারা ঃ তাতে তোর কি ????
কলা ঃ না ,,, যেমন করে কামড়াইয়া কামড়াইয়া খায় ........
পেয়ারা ঃ তাতে তোর িক ?????
কলা ঃ কামড়াইয়া যে চাবানোটা দেয়....
পেয়ারা ঃ তো ....আমারে কামড়াইয়া খায় ত ভাল কথা কিন্তু তোরে যে লেংটা করে খায় .......